চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ
২ অক্টোবর মহালয়ার ভোররাতে বাজি ফাটানো নিয়ে গণ্ডগোল হয়েছিল ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজের লাগোয়া এলাকায়। দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ৩৬ বছরের অজয় প্রসাদের মৃত্যু হয়েছিল। নৈহাটি থানা ওই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত তৃণমূল ছাত্রনেতা দেবতনু মুখোপাধ্যায় ওরফে ঋষি এবং অভিজিৎ সাহা ওরফে বাবনকে গ্রেপ্তার করেছিল। শুক্রবার জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর ঋষি ও বাবন ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজে ঢোকেন। নিহত অজয় প্রসাদের স্ত্রী সহ অন্যদের অভিযোগ, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যের সঙ্গে ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজে ঢোকেন ঋষি। তাঁর স্বামীর খুনিরা কলেজে ঢুকবেন কেন? তাঁদের স্থান তো হবে জেলে। ঋষি ও বাবন কলেজে ঢুকতেই রেল কলোনির বাসিন্দারা কলেজের গেট আটকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদের দাবি, ঋষি ও বাবনকে গ্রেপ্তার করতে হবে।
গভীর রাত পর্যন্ত এলাকাবাসীরা কলেজের সামনে বিক্ষোভ দেখান। উত্তেজনা প্রশমিত করতে ঘটনাস্থলে আসে র্যাফ সহ বিশাল পুলিস বাহিনী। ঋষি ও বাবন কীভাবে জামিন পেলেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন নিহত অজয়ের আত্মীয় ও প্রতিবেশীরা। পাশাপাশি ঋষি ও বাবনের ফাঁসির দাবিতে সরব হন তাঁরা। ওই দু’জন কোনওক্রমে পালিয়ে বাঁচেন।