যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
ইছামতীর নৌকা মাঝিরা বলেন, শীত পড়লেই দেশ-বিদেশ থেকে অনেক পর্যটক আসেন এই সীমান্ত শহরে। কিন্তু এবার সেভাবে পর্যটকদের দেখা যাচ্ছে না। বাংলাদেশে অশান্তির কারণে পর্যটকরা হয়তো ভাবছেন, সীমান্ত লাগোয়া টাকিতে নিরাপত্তা জোরদার করতে প্রশাসন কড়া ব্যবস্থা নেবে। সেই কারণে আসছেন না তাঁরা। এই শীতের মরশুমে যদি এলাকা এমন পর্যটকশূন্য থাকে, তাহলে আর্থিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হব আমরা। একই মত হোটেল ব্যবসায়ীদেরও।
টাকিতে বেড়াতে আসা বর্ধমানের বাসিন্দার কৌশিক রায় বলেন, ভেবেছিলাম টাকি পর্যটন কেন্দ্রে গেলে নিরাপত্তার কারণে প্রশাসনের বাঁধার মুখে পড়তে হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখছি তা নয়। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার খাঁ খাঁ করছে পর্যটন কেন্দ্রগুলি। যে সমস্ত দর্শনীয় স্থানগুলি এখানে আছে, সেখানেও তেমনভাবে লোকজনও দেখা যাচ্ছে না। এ দৃশ্য আগে কখনও দেখিনি টাকিতে। বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক ডাঃ সপ্তর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, টাকি পর্যটন কেন্দ্র নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। পর্যটকরা স্বাভাবিকভাবেই আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন। স্থানীয় পুরসভা পর্যটকদের সুরক্ষার জন্য সব সময়ে সতর্ক আছে। এছাড়াও পর্যটকদের আকর্ষণের জন্যে টাকি পর্যটন কেন্দ্রকে নতুনভাবে সাজানো হয়েছে।