কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
এদিন অনলাইনে টিকিট কেটে জুওলজিক্যাল পার্কে প্রবেশ করেন মন্ত্রী। তারপর পার্ক ঘুরে দেখেন। এরপর তিনি বলেন, ‘প্রকল্পটি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প। সে কারণে এটিকে আরও নতুনভাবে সাজানোর পরিকল্পনা হচ্ছে। আগামী দিনে আরও ভালো উপহার দিতে পারব।’ পরবর্তীকালে এখানে বাঘ আনারও পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বীরবাহা। এদিন মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন জু অথরিটির মেম্বার সেক্রেটারি সৌরভ চৌধুরী, গড়চুমুক জুওলজিক্যাল পার্কের রেঞ্জার তাপস দেব প্রমুখ। বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, নেকড়ে, হায়না, জংলি কুকুর নিয়ে আসার পরিকল্পনা আছে।
গড়চুমুক জুওলজিক্যাল পার্ক ইতিমধ্যেই রাজ্যের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ চিড়িয়াখানায় পরিণত হয়েছে। বর্তমানে মিনি জু হিসেবে থাকলেও এটিকে স্মল জু হিসেবে উন্নত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন বনদপ্তরের আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই হরিণ, নীলগাই, এমু, পাইথন, বাঘরোল, ম্যাকাও সহ ৫০টিরও বেশি প্রজাতির পাখি রয়েছে। এখানে পশুপাখি সংরক্ষণ ছাড়াও প্রজননের উদ্যোগও নেওয়া হয়। এছাড়াও বার্ষিক কিছু টাকার বিনিময়ে পশু-পাখিদের দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি পশু-পাখিকে দত্তক নিয়েছেন অনেকে।