ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
ছুটিছাটা শেষ হলেই স্কুলগুলি পরিদর্শন করবেন শিক্ষাদপ্তরের আধিকারিকরা। তাঁদের রিপোর্ট সন্তোষজনক হলে তা পাঠানো হবে সরকারের কাছে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান অজিত নায়েক বলেন, নিয়ম অনুযায়ী যে সব স্কুলে বাড়তি জমি রয়েছে, তেমন ২৮৩টি স্কুলকে দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য বাছাই করা হয়েছে। চূড়ান্ত তালিকা শিক্ষাদপ্তরের কাছে পাঠানোর আগে একবার সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলির পরিস্থিতি যাচাই করা হবে। সেখানে একটি বা দু’টি অতিরিক্ত ক্লাসরুম তৈরি করা গেলে পঞ্চম শ্রেণি চালু করতে অসুবিধা হবে না। সরকার সেই তালিকা অনুমোদন করার পর ওইসব স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। তৃতীয় পর্যায়ের অন্তর্ভুক্তির কাজ শুরু হতে দেরি আছে বলে জানা গিয়েছে।
যে সব প্রাথমিক স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, সেখানে প্রয়োজনে একটি বা দু’টি ক্লাসরুম তৈরি করলেই যথেষ্ট। তবে পঞ্চম শ্রেণি চালু হলে সেইসব স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকার ঘাটতি দেখা দিতে পারে বলে বিভিন্ন মহল থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। যদিও সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছে শিক্ষা সংসদ।