উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
ট্রেন দুর্ঘটনার পর ট্রেনের ইঞ্জিন ও পিছন দিকের কয়েকটি কামরা ডাউন লাইনে থাকলেও বাকি কামরা মিডল লাইনে কীভাবে থাকল বা কীভাবে ডাউন লাইন ক্ষতিগ্রস্থ হল সেটা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। যদিও স্টেশনের আশপাশের বাসিন্দাদের ধারনা, পয়েন্টে বিভ্রাটের ফলে এই দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। নলপুর স্টেশন লাগোয়া বাসিন্দা শেখ মহম্মদ সিদ্দিকি জানান, ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ স্টেশন থেকে ঘোষণা করা হয় এক নম্বর লাইন দিয়ে থ্রু ট্রেন যাবে। তার দু’-তিন মিনিট পরেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। তিনি জানান, ১ নম্বর লাইন ট্রেন পাস করানোর সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল। তার মতে যেহেতু ট্রেনটিকে ডাউন লাইনে সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল সেই কারণে ২৬ নম্বর পয়েন্টে পয়েন্ট চেঞ্জ হওয়ার কথা। কিন্তু আমাদের সন্দেহ সিগন্যালের সঙ্গে পয়েন্টের মিল না হওয়ায় খুব সম্ভবত ট্রেনটি ডাইন লাইন থেকে মেন লাইনে যাওয়ার ক্রশিংয়ে উঠে গিয়েছিল। কিন্তু পরে চালক বিপদ বুঝতে পেরে ট্রেনের ব্রেক কষতেই এই দুর্ঘটনা। যার জেরে ডাউন লাইনে এত ক্ষতি হয়েছে। অন্য একটি সূত্রে জানা যাচ্ছে, বছর ১৫ আগে নলপুরে নন ইন্টারলকিং সিস্টেম চালু হয়েছিল। খুব সম্ভবত সেটা ঠিকমতো কাজ না করায় এই বিপত্তি। তবে ট্রেনের গতি কম থাকায় বড়সড় বিপদ এড়ানো সম্ভব হয়েছে।