প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এর পাশাপাশি কামারহাটি, পানিহাটির বিস্তীর্ণ এলাকায় থিমের মণ্ডপের পাশাপাশি সকাল থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কালীবাড়িতে ভিড় ভেঙে পড়ে।
বরানগরের সিদ্ধেশ্বরী কালীবাড়ি, জয়মিত্র কালীবাড়ি, বিরাটি কালীবাড়িতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বরানগরের কালীতলা মাঠের কালীমণ্ডপে ভক্তদের জোয়ার নামে। নিজেদের মানত পূরণ হওয়ায় পুজো দেন হাজার হাজার মানুষ।
এবছরও চন্দননগরের বাহারি আলো আর রকমারি থিমে সেজে রঙিন দক্ষিণ দমদমের কালীপুজোগুলি। সন্ধ্যা থেকেই মণ্ডপে দর্শনার্থীদের ভিড়। রাতে তা জনস্রোতের রূপ নেয়। ভিড়ের চাপে দমদম রোড অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। রকমারি থিম তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করেন দর্শনার্থীরা। এখন দমদম স্টেশন থেকে নাগেরবাজার পর্যন্ত দমদম রোড এবং যশোর রোড রঙিন আলোয় সেজে উঠেছে। কয়েক হাত অন্তর চন্দননগরের আলো দিয়ে সাজানো সুদৃশ্য গেট। থিম হয়েছে নানা ধরনের। হারিয়ে যেতে বসা ডাকঘর, কাকেদের আত্মকথা, তালপাতার চুটকি, মহাকালের মন্দির, কৈলাস পর্বত ইত্যাদি থিম হয়েছে। মধুগড়ের ৫০ ফুটের কালী দেখতে জনস্রোত তৈরি হয়। আরএন গুহ রোডের প্রাচীন কালীপুজোয় ভক্তদের ঢল নামে। বাপুজি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজোয় বাঁকুড়ার হস্তশিল্প ফুটে উঠেছে। রাতভর দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। মিত্র সঙ্ঘ শীলবাগানে পুকুরের উপর অস্থায়ী ব্রিজ হয়েছে। তা দিয়ে থিম দেখতে মণ্ডপে হাজির দর্শনার্থীরা। জপুর জয়শ্রী ক্লাবের না মানে না মণ্ডপেও জনজোয়ার।
অন্যদিকে ঘোলা বিদ্যাসাগর পল্লির ফ্রেন্ডস অ্যাসোসিয়েশনের পুজো মণ্ডপের লেজার শো দেখতে ভিড় উপচে পড়ে। লেজার লাইটের আলোয় মণ্ডপে ফুটে উঠেছিল কালীর বিভিন্ন রূপ। দূরদূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা আলোর খেলা দেখতে হাজির হয়েছিলেন।