প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
প্রধান পুরোহিত আরও বলেন, পূর্বপুরুষদের মুখে শুনেছি যে, গঙ্গা দিয়ে রামপ্রসাদ সেন শ্যামাসঙ্গীত গাইতে গাইতে যাচ্ছিলেন। তখন মা তাঁকে বলেন, একটু দাঁড়িয়ে আমাকে গান শুনিয়ে যা। সাধক রামপ্রসাদকে দেখতে ও তাঁর গান শুনতে মা দক্ষিণ থেকে পশ্চিম মুখী হয়ে যান। আজও পশ্চিমমুখী শ্যামনগরের মুলাজোড়ের ব্রহ্মময়ী মা। আজ বৃহস্পতিবার, সন্ধ্যা সাতটায় পুজো শুরু হবে। ভাত, ডাল, পাঁচ রকমের ভাজা, পাঁচ রকমের সব্জি, পাঁচ রকমের মাছ, চাটনি, মিষ্টান্ন ভোগ দেওয়া হয়।
শ্যামনগরের এই কালীবাড়িতে পৌষ মাসে ভক্তদের বিরাট ঢল দেখা যায়। এই মন্দিরের গায়ে এক সময় টোল ছিল। যেখানে ঠাকুর রামকৃষ্ণদেবের দাদাও পড়াশোনা করেছেন। টোল আজ নেই, কিন্তু এই মন্দিরকে ঘিরে ইতিহাস আজও শ্যামনগরের মানুষের মুখে মুখে ঘোরে। কালীপুজোর সময় কলকাতা থেকেও অনেকে গিয়ে পুজো দেন। রাতভর প্রসাদ বিতরণ হয়। এছাড়া শ্যামনগর স্টেশনের কিছুটা দূরেই রয়েছে সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির। সেখানেও নিষ্ঠার সঙ্গে পূজোর আয়োজন করা হয়েছে।