ব্যবসায়িক কাজকর্মের প্রসার, কেনাবেচা বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি। আঘাত ও রক্তপাতের সম্ভাবনা আছে। ... বিশদ
ইতিমধ্যেই গড়িয়াহাটে হকার স্টলগুলিকে নয়া রূপ দেওয়া হয়েছে। স্টলগুলির পিছনে তৈরি করা হয়েছে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জায়গা। সেটিকে ধরেই শহরের অন্যান্য জায়গায় হকার স্টলগুলি সাজানোর পরিকল্পনা নিয়েছে কলকাতা পুরসভা। যদিও, গড়িয়াহাটে স্টলগুলির পিছনের দিকটা পুরো ঢেকে দিয়ে বিজ্ঞাপনী হোর্ডিং লাগানোর জায়গা করা হয়েছে। উদ্দেশ্য, একদিকে কোনও হকার যাতে রাস্তার দিকে মুখ করে ব্যবসা চালাতে না পারেন, পাশাপাশি বর্ষার দিনে স্টলের পিছনের দিক থেকে যেন জল না ঢোকে।
তেমনভাবেই সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতেও রামমন্দিরের সামনের ফুটপাতে টানা লম্বা বেশ কয়েকটি স্টল বানানো হয়েছে। তবে সেখানে স্টলের পিছনের দিক পুরোপুরি ঢেকে না দিয়ে নিচের অংশ ঢেকে বিজ্ঞাপন লাগানোর জায়গা করা হয়েছে। টিনের পাত দিয়ে নিচের অংশ ঢাকা হয়েছে। পুরসভার বিজ্ঞাপন বিভাগের এক কর্তা বলেন, আপাতত, সেখানে লাগানো হয়েছে সরকারি বিজ্ঞাপন। কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, সমব্যথী থেকে শুরু করে বিভিন্ন সরকারি বিজ্ঞাপন সেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি সহ জ্বলজ্বল করছে।
স্থানীয় কাপড়ের স্টলের হকার রমেশ ঝা বলেন, হকার সার্ভের সময় আমাদের বলে দেওয়া হয়েছিল, কোনও প্লাস্টিক, ত্রিপলের ছাউনি স্টলে দেওয়া যাবে না। তাই লোহার কাঠামো তৈরি করে টিনের শেড দেওয়া এমন স্টল বানানো হয়েছে। দেখতেও ভালো লাগছে। তবে, স্টলের পিছনে নীচের দিকে বিজ্ঞাপনগুলি রয়েছে, উপরের দিকটা ফাঁকা। বৃষ্টির সময় সেখান দিয়ে জল ঢুকবে। তখন কাপড় বা প্লাস্টিক টাঙাতে হবে। নিজস্ব চিত্র