সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
এদিন সকালে কলকাতা পুলিসের পদস্থ আধিকারিকদের পাশাপাশি দমকল ও বাজি ব্যবসায়ী সংগঠনের কর্তারা টালা পার্কে হাজির হয়েছিলেন। নিয়ে আসা হয়েছিল জলের বড় বড় ড্রাম ও শব্দবাজির মাত্রা মাপার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার পরও বৃষ্টি না থামায় শেষমেশ বাজি পরীক্ষার আয়োজন বাতিল করতে হয়। এদিন বাজি পরীক্ষার আয়োজন বাতিল হলেও টালা পার্কের যেখানে বাজি বাজার হয়, সেই স্থানটি এদিন ঘুরে দেখেন পুলিস, দমকল ও বাজি সংগঠনের কর্তারা। টালা পার্কের বাজি বাজারের সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর মান্না বলেন, এবার এই বাজি বাজারে থাকবে মোট ৪৪টি স্টল। ২৬ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত এখানে বাজি বিক্রি চলবে। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকবে এই বাজার।
টালা পার্কে গিয়ে দেখা গেল, জোরকদমে চলছে স্টল তৈরির কাজ। তবে সকালের পর বৃষ্টি নামায় কিছুক্ষণের জন্য থমকে যায় সেই কাজ। উদ্যোক্তাদের কথায়, আমরা ঘূর্ণিঝড় নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত। বড় আকারে ঝড়-বৃষ্টি হলে তার প্রভাব পড়বে স্টলের উপর। তাই আমরা কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি। যদি ঝড়ের প্রভাব কেটে যায়, তাহলে নির্দিষ্ট সময় আগেই সমস্ত স্টল তৈরির কাজ শেষ হয়ে যাবে। স্টল তৈরির কাজ শেষ হলেই বাজি বাজারের মূল ফটকের কাজ শুরু হয়ে যাবে। এদিকে, টালা পার্কে এখনও ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে একটি নামী দুর্গা মণ্ডপের বহু জিনিসপত্র। যদিও বাজি বাজারের উদ্যোক্তাদের আশা, বাজি বিক্রি শুরুর আগেই মাঠ পরিষ্কার হয়ে যাবে। সব মিলিয়ে দীপাবলির এই উৎসবকে ঘিরে বাজি বাজারে তৎপরতা এখন তুঙ্গে।