সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
তবে শুধু রতিকান্ত পাখিরা বা স্বপন পাখিরা নন, জগন্নাথপুরের একাধিক মৎস্যজীবীর এক অবস্থা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফুলেশ্বরের বিবির চড়ায় গিয়ে দেখা গেল, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় হুগলি নদীর সংযোগকারী বনস্পতি খালে সার দিয়ে বাঁধা আছে মাছ ধরার ছোট ডিঙি নৌকা। কয়েকটি নৌকা আবার নদীর পাড়ে তুলে রাখা হয়েছে। কথা প্রসঙ্গে স্বপন পাখিরা বলেন, ঝড় রাতে আসবে। এখন নদীতে ভাটা চলছে। বিকেলে জোয়ার এলে নৌকা ভালো করে বাঁধব। তিনি জানান, আমরা এখন মাছ ধরতে যেতে পারছি না। ফলে আর্থিক সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে। রতিকান্ত পাখিরা বলেন, এখানে প্রায় ৭০-৮০টি নৌকা পাড়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। মাসখানেক আগে বন্যার কারণে নদীতে মাছ ধরতে যেতে পারিনি। এখন আবার ঘূর্ণিঝড়। এভাবে চললে পেটে টান পড়বে। প্রশাসন দু’দিনের কথা বললেও, কবে নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে যেতে পারব, জানি না। তিনি বলেন, এমনিতে এখন নদীতে মাছ কম, তার উপর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে মাছ ধরতে যেতে না পারায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।