কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
রাজ্যের গ্রামীণ এলাকায় সারাবছর ধরে একটি অ্যাপ চালু করেছে পঞ্চায়েত দপ্তর। প্রত্যেক গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেক্টর সার্ভিলেন্স টিমের ৯০ শতাংশই হলেন ভিলেজ রিসোর্সরা। বাড়ি বাড়ি ঘুরে এই টিমের সদস্যদের সংগৃহীত তথ্যের উপর ভিত্তি করেই সাফাইয়ের কাজ করেন আরও একদল কর্মী। সাফাই কর্মীদের কাজের তদারকির দায়িত্বে থাকেন একজন করে ভিলেজ রিসোর্স পার্সন। ফলে এই রিসোর্স পার্সনদের পুরোপুরি আবাস যাচাইয়ের কাজে লাগিয়ে দিলে ডেঙ্গু সমীক্ষার কাজ ব্যাহত হতে পারে। সুপারভাইজার অন্য কাজে নিযুক্ত থাকায় ধাক্কা খেতে পারে সাফাইয়ের কাজও। ফলে বেসামাল হয়ে পড়তে পারে ডেঙ্গু পরিস্থিতি।
সম্প্রতি প্রায় ৫২ লক্ষ বাড়িতে সমীক্ষা চালানো হয়েছে। যেসব জায়গায় জমা জল বা মশার ডিম পাওয়া গিয়েছে, সেখানে সাফাই অভিযান চালানো হয়েছে। এইভাবে লাগাতার সাফাই অভিযান চালানোর ফলেই মুর্শিদাবাদ ছাড়া প্রত্যেকটি জেলায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি একেবারে স্বাভাবিক বলেই রাজ্যের এক পদস্থ কর্তার দাবি। পরিস্থিতির অবনতি রুখতেই আবাস যাচাইয়ের সময় ডেঙ্গু প্রতিরোধের কাজে কোনও ব্যাঘাত চাইছে না রাজ্য।