ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
ঠিক কী হয়েছিল? বিমলেন্দুবাবু বলছিলেন, ‘আমি নীচের বার্থে ছিলাম। ট্রেন শিয়ালদহে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সকলে নামার চেষ্টা করছিলেন। আমার উপরের বার্থে এক মহিলা ছিলেন। তিনি নেমে যাওয়ার পরেই বার্থের শিকল আমার মাথায় এসে লাগে। গভীর ক্ষত হয়। গোটা একটা বেডশিট রক্তে ভিজে গিয়েছে।’ কিন্তু এদিক ওদিক ঘুরে কোনও চিকিত্সক পাননি বলেই অভিযোগ ওই যাত্রীর। এরপর সহযাত্রীরা টিকিট পরীক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেই পরীক্ষকের সঙ্গে স্টেশন মাস্টারের কাছে যান তাঁরা। ‘সেখান থেকেই রেলের অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়। ওই অ্যাম্বুলেন্সই আমাকে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যায়’, বলছিলেন বিমলেন্দুবাবু। প্রাথমিক চিকিৎসার পর বৃদ্ধের কপালে ব্যান্ডেজ বেঁধে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাঁর প্রশ্ন, ‘দূরপাল্লার ট্রেনে কেন একজন চিকিত্সক রাখবে না রেল?’ এদিকে রেলের বক্তব্য, ট্রেনের বার্থে কোনও সমস্যা ছিল না। যাত্রীরা সঠিকভাবে চেইন আটকাতে পারেননি বলেই বিপত্তি।