হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালে এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে বাইক চালিয়ে দেগঙ্গার দিকে যাচ্ছিলেন আরিবুল্লা। আরিজিল্লাপুরে একটি লরির সঙ্গে বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। লরির একটি অংশে আটকে যায় বাইকটি। লরিটি না থেমে বাইকটিকে রাস্তায় টানতে টানতে নিয়ে যেতে থাকে। এই দৃশ্য দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়ে জনতা। কয়েকজন লরিটিকে আটকে দেয়। শুরু হয় বিক্ষোভ। ততক্ষণে গাড়ির চালক ও খালাসি পালিয়ে যায়। এরপর ঘাতক লরিটিকে অন্য জায়গায় নিয়ে চলে যায় বিক্ষুব্ধরা। স্থানীয়দের অভিযোগ, বেলিয়াঘাটা থেকে গুমা যাওয়ার এই রাস্তায় কোথাও স্পিড ব্রেকার নেই। তার ফলে প্রায়শই ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটে। এছাড়া রাস্তার দু’ধারে ফেলে রাখা হয় ইমারতি দ্রব্য। আর ফলে যাতায়াত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। পুলিসকে জানিয়ে কোনও কাজ হয়নি। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিল সবাই। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে রবিবার। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে মানুষ। লরিটিতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে চলে আসে দেগঙ্গা থানার বিশাল পুলিসবাহিনী। পরিস্থিতি ক্রমেই হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে বুঝতে পেরে লাঠি উচিয়ে উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করে। দেগঙ্গা থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। চালক ও খালাসির খোঁজে তল্লাশি চলছে।