হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
শুক্রবার সন্ধ্যায় তালতলার বাসিন্দা এখলাস বেগের সঙ্গে বাইক রাখা নিয়ে বিবাদে জড়ায় সোনা ও তার দলবল। এরপরে রাতে মির্জা গালিব স্ট্রিটে সোনার বাড়ির কাছে ফের দু’পক্ষের গণ্ডগোল হয়। অভিযোগ, তখনই এখলাসকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি চালায় সোনা। পায়ে গুলি লাগে যুবকের। গুরুতর জখম হয়ে তিনি চিৎকার শুরু করলে ঘটনাস্থল ছেড়ে চম্পট দেয় অভিযুক্ত ও তার দলবল। তারপর থেকে বেপাত্তা সোনা। শনিবার তার বাড়িতে যান লালবাজারের গুন্ডাদমন শাখার আধিকারিকরা। পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। যদিও সোনার মেয়ে উল্টো সুর গেয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতে প্রায় ১০০ ছেলে আমাদের বাড়িতে হামলা চালায়। লাঠিসোটা, টিউবলাইট, উইকেট নিয়ে গলি দিয়ে ঢোকে। প্রাণহানির আশঙ্কা ছিল বাবার। যদি কোনও ঘটনা ঘটেও থাকে, তা শুধুমাত্র আত্মরক্ষার জন্যই।
গুলি চলার ঘটনার পর রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। পুলিস সূত্রে খবর, ২০০২ সালে অপরাধের অভিযোগে জেল খেটেছিল সোনা। জামিনে ছাড়া পাওয়ার পর থেকে আর জেলমুখো না হলেও এলাকায় তোলাবাজির একাধিক ঘটনায় নাম জড়িয়েছে তার। কিন্তু তার সঙ্গে পিস্তল এল কোথা থেকে? তার কি লাইসেন্স রয়েছে? ঘটনার পর এমন একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। লাইসেন্স বিহীন পিস্তল নিয়ে এলাকায় তোলাবাজি চালালে সেই খবর পুলিস পেল না কেন? উঠছে এমন প্রশ্নও। লালবাজার সূত্রে খবর, অভিযুক্তকে পাকড়াও করার জন্য টিম বেরিয়েছে। অন্যদিকে, ঘটনাস্থলে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে সোনার সঙ্গে থাকা চার অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়েছে।