হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
অন্যদিকে, রাত ১১টা থেকে বিদ্যুত্ ভবনে হাজির ছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। রেমালের দাপটে শহরের বিভিন্ন জায়গায় গাছ পড়ে যায়। তবে প্রশাসনিক তত্পরতায় দ্রুত সেই সব গাছ রাস্তা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। শহরের পাশাপাশি সজাগ ছিল জেলা প্রশাসনও। রাতে কুলতলির বিডিও সুচন্দন বৈদ্য জানিয়েছেন, কুলতলি ও মৈপীঠে নদীর জলোচ্ছ্বাস বাড়লেও বাঁধ ভেঙে যাওয়ার খবর আসেনি। এদিন রাতেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা কাকদ্বীপের একটি ফ্লাড শেল্টারে পরিদর্শনে যান। জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা এদিন সারারাত কাকদ্বীপ মহকুমা অফিসের কন্ট্রোলে রুমে থেকে পরিস্থিতির উপর নজরে রাখেন। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় রাত পর্যন্ত ৬২৬টি ক্যাম্প খোলা হয়েছে। সেখানে আছে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ রয়েছেন। তাঁদের খাবারের ব্যবস্থায় রান্নাঘর খোলা হয়েছে ৯১টি।