মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
রবিবার সকাল থেকেই রায়দিঘিতে শুরু হয়েছে ভারী বৃষ্টি। বইছে জোরালো হাওয়া। তা দেখে কান্তিবাবু কুমড়োপাড়া থেকে বেরিয়ে যান এলাকার নদী বাঁধগুলি দেখতে। তারপর যান সিঙ্গের ঘেরি ও কঙ্কণদিঘিতে। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁকে পাশে পেয়ে আশ্বস্ত বহু মানুষ। কান্তিবাবু বলেন, ‘আমি আছি এলাকায়। বাঁধের অবস্থা ভালো নয় দেখেও এসেছি। শতাধিক পরিবারের শিশুদের স্কুলে আনা হয়েছে।’ অন্যদিকে মথুরাপুর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী বাপি হালদার এদিন রায়দিঘির বিধায়ক ডঃ অলোক জলদাতাকে নিয়ে পৌঁছন নন্দকুমারপুর পঞ্চায়েতে। সেখানে হরিণটানা বাজারে মাটির বাঁধের অবস্থা খতিয়ে দেখেন। কথা বলেন স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে। পরে স্থানীয় ফ্লাড সেন্টারে আসা দুর্গতদের সঙ্গেও কথা বলেন। তাঁদের খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা দেখার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশ দেন। বাপিবাবু বলেন, ‘ব্লক প্রশাসন থেকে শুরু করে সেচদপ্তরকে সজাগ থাকতে বলা হয়েছে। যে কোনও বিপদ মোকাবিলায় আমরা রেডি আছি। মানুষদের পাশে থেকে কাজ করব।’