হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসের উপর ভিত্তি করে স্বাস্থ্যবিভাগের কর্তারা নানা ধরনের পদক্ষেপ নিতে শুরু করে দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, সাগর, পাথরপ্রতিমার জি প্লট, নামখানার মৌসুনি দ্বীপ, ঘোড়ামারা ইত্যাদি জায়গা থেকে প্রসূতিদের নিয়ে আসা হয়েছে। ডায়মন্ড হারবার স্বাস্থ্যজেলার মুখ্য আধিকারিক জয়ন্ত সুকুল বলেন, ‘সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। দুই-চারদিনের মধ্যে যাঁদের প্রসব হবে না তাঁদের আবার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’ দক্ষিণ ২৪ পরগনা স্বাস্থ্যজেলার পক্ষ থেকেও গোসাবা ও কুলতলি এলাকার প্রসূতিদের কাছাকাছি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। এখনও পর্যন্ত যা জানা গিয়েছে, আটজনকে ইতিমধ্যেই গোসাবা থেকে এনে ব্লকের কাছাকাছি একটি হাসপাতালের ওয়েটিং রুমে রাখা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ব্লকে ডাক্তারদের নিয়ে বিশেষ দল তৈরি। যেখানে যেমন প্রয়োজন হবে সেখানে তাঁদের পাঠিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে স্বাস্থ্যবিভাগ। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকদেরও গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখার নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন।