গত কয়েক সপ্তাহে শহরে একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার বড়বাজারের মেহতা বিল্ডিংয়ে আগুনের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দমকলের ১০টি ইঞ্জিন।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন, সরকারি জায়গা কোনওভাবেই দখল করা যাবে না। কিন্তু বারুইপুরে আদি গঙ্গার পাড়ে সেচদপ্তরের জায়গা দখল করে গজিয়ে উঠেছে একের পর এক দোকান।
কলকাতা সহ বিভিন্ন জায়গায় বেআইনিভাবে ফুটপাত বা সরকারি জমি দখল করে দোকান চলছে। সোমবার এই নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রোষের মুখে পড়েন পুরসভাগুলির প্রতিনিধি, আধিকারিকরা। জল, জঞ্জাল, ফুটপাত দখলের মতো যে বিষয়গুলিকে মুখ্যমন্ত্রী ইস্যু করেছিলেন, তেমন একাধিক কারণে বনগাঁ পুরসভার বাসিন্দারাও ক্ষুব্ধ।
হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বারাকপুর: ২০১৯ সালের লোকসভা এবং ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের তুলনায় এবারে বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে ভোটদানের হার কমল। ভোটের হার কমেছে ভাটপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রেও। ভোটের দিন তুমুল বৃষ্টি এর অন্যতম কারণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। তৃণমূলের ব্যাখ্যা, বারাকপুর এবার ঘাসফুলই জিতবে। যদিও বিদায়ী সাংসদ অর্জুন সিংয়ের দাবি, তাঁর জয় নিশ্চিত। তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের দাবি, গুন্ডারাজের বিরুদ্ধে মানুষ ভোট দিয়েছে। বারাকপুরে পরিবর্তন আসন্ন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে বারাকপুর কেন্দ্রে ভোটের হার ছিল ৭৬.৯২ শতাংশ। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তা কিছুটা কম হয়। ভোট পড়েছিল ৭৬.২৪ শতাংশ। এবারের লোকসভা ভোটে হাইভোল্টেজ কেন্দ্র বারাকপুরে ভোটের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৭৫.৪১ শতাংশ। এই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আমডাঙা বিধানসভায় ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৮৪.৭২ শতাংশ। ২০২১ সালে ভোট পড়েছিল তার থেকে বেশি, ৮৭.৪৪ শতাংশ। এবার ভোট পড়েছে ৮৪.৮৫ শতাংশ।
বরাবরই বেশি ভোট পড়ে নৈহাটি বিধানসভা কেন্দ্রে। ২০১৯ সালে সেখানে ভোট পড়েছিল ৮০.৫৪ শতাংশ, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে পড়েছিল ৮০.৯৫ শতাংশ ভোট। ট্র্যাডিশন বজায় রেখে এবার সেখানে পড়েছে ৮০.০৯ শতাংশ ভোট। তবে এবার ভোট কম পড়েছে অর্জুন সিংয়ের গড় ভাটপাড়ায়। লোকসভায় সেখানে পড়েছিল ৭৩.০৮ শতাংশ ভোট। ২০২১ সালে ওই বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল ৬৯.৬৯ শতাংশ ভোট। একমাত্র ওই বিধানসভা কেন্দ্র বিজেপির দখলে রয়েছে। এবার সেই ভাটপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটের হার কমে গিয়েছে। ভোট পড়েছে ৬৮.৬৮ শতাংশ ভোট। জগদ্দল বিধানসভা কেন্দ্রে ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৭৮.৬৪ শতাংশ। ২০২১ সালে ভোট পড়েছিল ৭৭. ৬৯ শতাংশ। এবারে ভোট পড়েছে ৭৭.৬০ শতাংশ। নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৭৬.৩৫ শতাংশ। এবার সেখানে ভোট বেশ কিছুটা কমে গিয়েছে। ভোট পড়েছে ৭২.৯৮ শতাংশ। আর বারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৭১.৬৬ শতাংশ। এবার সেখানে ভোটের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৬৮.২২ শতাংশ।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে বারাকপুর কেন্দ্রে ভোটের হার ছিল ৭৬.৯২ শতাংশ। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তা কিছুটা কম হয়। ভোট পড়েছিল ৭৬.২৪ শতাংশ। এবারের লোকসভা ভোটে হাইভোল্টেজ কেন্দ্র বারাকপুরে ভোটের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৭৫.৪১ শতাংশ। এই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আমডাঙা বিধানসভায় ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৮৪.৭২ শতাংশ। ২০২১ সালে ভোট পড়েছিল তার থেকে বেশি, ৮৭.৪৪ শতাংশ। এবার ভোট পড়েছে ৮৪.৮৫ শতাংশ।
বরাবরই বেশি ভোট পড়ে নৈহাটি বিধানসভা কেন্দ্রে। ২০১৯ সালে সেখানে ভোট পড়েছিল ৮০.৫৪ শতাংশ, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে পড়েছিল ৮০.৯৫ শতাংশ ভোট। ট্র্যাডিশন বজায় রেখে এবার সেখানে পড়েছে ৮০.০৯ শতাংশ ভোট। তবে এবার ভোট কম পড়েছে অর্জুন সিংয়ের গড় ভাটপাড়ায়। লোকসভায় সেখানে পড়েছিল ৭৩.০৮ শতাংশ ভোট। ২০২১ সালে ওই বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল ৬৯.৬৯ শতাংশ ভোট। একমাত্র ওই বিধানসভা কেন্দ্র বিজেপির দখলে রয়েছে। এবার সেই ভাটপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটের হার কমে গিয়েছে। ভোট পড়েছে ৬৮.৬৮ শতাংশ ভোট। জগদ্দল বিধানসভা কেন্দ্রে ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৭৮.৬৪ শতাংশ। ২০২১ সালে ভোট পড়েছিল ৭৭. ৬৯ শতাংশ। এবারে ভোট পড়েছে ৭৭.৬০ শতাংশ। নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৭৬.৩৫ শতাংশ। এবার সেখানে ভোট বেশ কিছুটা কমে গিয়েছে। ভোট পড়েছে ৭২.৯৮ শতাংশ। আর বারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ২০১৯ সালে ভোট পড়েছিল ৭১.৬৬ শতাংশ। এবার সেখানে ভোটের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৬৮.২২ শতাংশ।
