প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বুধবার সকালে সায়নী যখন বারুইপুরে প্রচার সারছেন, এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য তখন সোনারপুর উত্তর বিধানসভার বনহুগলি গ্রাম পঞ্চায়েতে জনসংযোগ সারলেন। সন্ধ্যায় তিনি টালিগঞ্জ বিধানসভা এলাকার নানুবাবুর বাজার থেকে প্রচার শুরু করেন। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় সকালে ছিলেন বারুইপুর পূর্ব বিধানসভা এলাকায় ও সন্ধ্যায় যাদবপুর বিধানসভা এলাকার সার্ভে পার্ক থেকে প্রচার করেন।
এদিন, সকালে বারুইপুর পুরসভার ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচারে আসেন সায়নী। ছিলেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, ব্লক তৃণমূল সভাপতি গৌতম দাস, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ জয়ন্ত ভদ্র সহ অন্যান্যরা। টোটোয় চেপে শুরু হয় প্রচার। মহিলাদের ঢল নামে প্রচারে। অনেকে মোবাইলে সেলফিও তোলেন প্রার্থীর সঙ্গে। সায়নীর প্রচার-টোটো অলিগলির ভিতরে ঢুকলেই মহিলারা এগিয়ে এস ফুলের মালা পরিয়ে স্বাগত জানান। দুপুরে শংকরপুর ১ নম্বর পঞ্চায়েতের দাদপুরে এক জনসভায় অংশ নেন সায়নী। সেখানেও মহিলাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সভা থেকে সায়নী বলেন, ‘বিজেপির জামানত জব্দ করতে হবে। বিজেপি ১০ বছরে কিছুই করেনি। আমরা বিজেপিকে ভয় পাই না। চোখে চোখ রেখে সাংসদে জবাব দিতে চাই। অধিকার ছিনিয়ে আনতে হবে। আমার বিরুদ্ধে ইডি, সিবিআই লাগিয়েছিল। এদের এটাই কাজ।’ এই সভা শেষে সোনারপুর মিশন পল্লি থেকে গড়িয়া শীতলা মন্দির পর্যন্ত শোভাযাত্রায় অংশ নেন তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সোনারপুর উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক ফিরদৌসি বেগম ও রাজপুর সোনারপুর পুরসভার কাউন্সিলাররা। রাতে বারুইপুর পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে পথসভায় যোগ দেন সায়নী।