মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
জিজ্ঞাসাবাদের সময় সিঁথি থানায় চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যবসায়ী রাজকুমার সাউয়ের অসুস্থ হয়ে পড়া ও পরে তাঁর মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে নেমে অভিযুক্ত তিন অফিসার সাব ইন্সপেক্টর অরিন্দম দাস, সৌমেন্দ্রনাথ দাস ও সার্জেন্ট চিন্ময় মোহান্তর কড়া শাস্তির দাবি তুলেছে তাঁর পরিবার। তাঁদের বক্তব্য, শুধু ক্লোজ করে কী হবে। রাজকুমারকে মারধর করলেন এবং নিয়ম ভাঙলেন, তারপরেও তাঁদের বিরুদ্ধে এখনও কোনও কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হল না। অখচ তাঁদের এফআইআরে নাম রয়েছে। মৃতের পরিবারের বক্তব্য, সাধারণ মানুষের এফআইআরে নাম থাকলে পুলিস তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য উঠেপড়ে লাগে। অথচ তিন অফিসারের বিরুদ্ধে এখনও এই ধরনের কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগই নেই। তাঁদের প্রশ্ন, পুলিস বলেই কী তিনজনকে বাঁচানোর চেষ্টা হচ্ছে? ছাড় দেওয়া হচ্ছে? আর কিছুদিন অপেক্ষা করতে রাজি। তারপরেও তিন অফিসারের বিরুদ্ধে কোনও বড়সড় ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে রাজকুমারবাবুর পরিবার আদালতের দ্বারস্থ হবে। যদিও পুলিসের দাবি, তিন অফিসারের বিরুদ্ধে তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মভাঙার প্রমাণ মিললেও রাজকুমারবাবুকে মারধর করেছেন, এমন কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। যা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না দেখে বলা সম্ভব নয়। যে ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে কেস রুজু হয়েছে, তার স্বপক্ষে তথ্যপ্রমাণ জোগাড়ের কাজ চলছে। এরপর সেগুলি বিশ্লেষণ করা হবে। তারপরেই কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব। আর বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়েছে লালবাজারের তরফে।