কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
রবিবার তখনও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কালীগঞ্জের জনসভায় এসে উপস্থিত হননি। মঞ্চ থেকেই ভিড় নিয়ন্ত্রণ করছিলেন মহুয়া মৈত্র। কোথায় কারা বসবে তাঁর নির্দেশ দিচ্ছিলেন তিনি। সেই সময়ে সভাস্থলে বসার জায়গায় কিছু বাচ্চা ঢুকে পড়ে। উৎসাহের বসে অনেকেই বসার জায়গার একদম সামনে চলে আসে। আবার অনেক বাচ্চা গেটের কাছে দাঁড়িয়েছিল। তাঁদের সরাতে নির্দেশ দিচ্ছিলেন পুলিস প্রশাসন ও দলের স্বেচ্ছাসেবকদের। তখন মহুয়া মৈত্র বলেন, ‘এই লাওয়ারিশ বাচ্চাগুলো কয়েকটা এখানে আছে। এদের সরাও। বাইরে রাখো।’ মহুয়ার এই মন্তব্যেই বিতর্কের সূত্রপাত। বাচ্চাদের এইভাবে সম্বোধন করে অত্যন্ত অসংবেদনশীলতার পরিচয় মহুয়া দিয়েছেন বলেই মনে করছে নাগরিক সমাজ ও রাজনৈতিক মহল।
এনিয়ে কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির মুখপাত্র সন্দীপ মজুমদার বলেন, জেলাবাসী বিগত পাঁচ বছর ধরে ঘাসফুল প্রার্থীর শুধু ঔদ্ধত্যই দেখেছে। যিনি বাচ্চাদের ভালোবাসেন না, তাঁর মনুষ্য সমাজে থাকার কোনও অধিকার নেই। যে সমস্ত বাচ্চাদের প্রতি তিনি এই শব্দ ব্যবহার করলেন, তাঁদের মা-বাবাকে ঘাসফুল প্রার্থী অপমান করলেন।