বিমা, শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে ধনাগমের যোগ। স্বামী, সন্তান ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্র এক প্রকার শুভ ... বিশদ
দুপুর তিনটে নাগাদ কপ্টারে সেখান পৌঁছন তিনি। তিন ঘণ্টা আগে থেকেই অসংখ্য তৃণমূল সমর্থক ভিড় জমিয়েছিলেন। ছাউনির ছায়ার বাইরেও তখন ঠাসা ভিড়। খোলা আকাশের নীচে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় অনেক মহিলা শিশুদের নিয়ে বসেছিলেন। সভামঞ্চ থেকে মহিলাদের কষ্ট দেখে বক্তৃতা থামিয়ে দেন মমতা। হাজার খানেক মহিলাকে স্বস্তি দিয়ে ফের শুরু করলেন বক্তৃতা।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আপনাদের কষ্ট আমার সহ্য হয় না। আমি সবসময় আপনাদের নিরাপত্তার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।
সভায় আসা কুশিদার তৃণমূল সমর্থক রূপসানা পারভিন বলেন, ভিড়ের মধ্যে তাঁবুর নীচে জায়গা পাইনি। এক ঘণ্টা ধরে মাথায় ওড়না দিয়ে চড়া রোদেই বসেছিলাম। দিদি আমাদের এভাবে ছায়ায় টেনে নেবেন, ভাবতেও পারিনি। মালদহ জেলাপরিষদের সদস্য তথা হরিশ্চন্দ্রপুর ১(বি) ব্লক তৃণমূলের সভানেত্রী মর্জিনা খাতুন বলেন, আমাদের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী সবসময়ই মহিলাদের নিয়ে ভাবেন। তাঁদের জন্য ১৭ টি প্রকল্প জন্য চালু করেছেন। তাঁদের কষ্ট দেখে দিদি থাকতে পারেননি।
হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ব্লকের সিমলা গ্রামের বাসিন্দা সোনা বানু, দুলেনা বিবি প্রমুখ বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে থেকে দেখব বলেই রোদ, গরম উপেক্ষা করে সভায় এসেছি। তিনি আমাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিয়েছেন। আমাদের বাচ্চাদের কন্যাশ্রী, স্কুলে বই, খাতা, পোশাক দিয়েছেন। তাই আমরা ছুটে এসেছি।