নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
বিজেপির জেলা নেতৃত্বের তরফে দাবি করা হয়েছে, এদিনের ওই হামলার ফলে সংসদ সদস্য সুকান্ত মজুমদার ভাগ্যক্রমে রক্ষা পেলেও মারধর করা হয়েছে বিজেপির বেশকিছু নেতাকর্মীকে। রক্তাক্ত ও আহত অবস্থায় ওই সব নেতাকর্মীদের ভর্তি করা হয় কুমারগঞ্জ ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। ঘটনার খবর পেতেই এলাকায় যায় কুমারগঞ্জ থানার পুলিস সহ র্যাথফ ও কমব্যাট ফোর্স। পুলিস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। পরে কুশমন্ডি চৌপথিতেও এই ঘটনার প্রতিবাদে পথ অবরোধ করে বিজেপি।
কুমারগঞ্জ থানার ওসি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে যায় পুলিস। এই ঘটনায় এখনও অবধি কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। আপাতত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
সুকান্ত মজুমদার বলেন, অর্পিতা ঘোষের নেতৃত্বে তৃণমূলের দুষ্কৃতী বাহিনী পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালিয়েছে। অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে পুলিসকে। কুমারগঞ্জের বিধায়ক তথা ব্লক তৃণমূল সভাপতি তোরাফ হোসেন মণ্ডল বলেন, হামলাকারীদের সঙ্গে তৃণমূলের কোন যোগাযোগ নেই। দোষীরা শাস্তি পাক, সেই দাবিই জানাব।