লোকসভা নির্বাচনের অন্তিম লগ্নেও বাংলার সংবাদমাধ্যমে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ‘কুৎসা-বিজ্ঞাপন’ দিতে মরিয়া বিজেপি। তাই কলকাতা হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে তারা দ্বারস্থ হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের। সোমবার সেখানেও তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দলকে।
অপরাধ বিজেপি বিরোধিতা। তাই মধ্যপ্রদেশে তিন বছর ধরে দুষ্কৃতীদের হাতে ক্রমাগত আক্রান্ত হচ্ছেন প্রাক্তন স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান নলিন যাদব। ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি নিজেই এই হেনস্তার কথা জানিয়েছেন।
গ্যাংস্টার আবু সালেমের সঙ্গে পার্টির ছবি ভুয়ো বলে দাবি করলেন কঙ্গনা রানাওয়াত। এই ঘটনায় পাল্টা কংগ্রেসের বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্র’-এর আঙুল তুলেছেন তিনি। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এই বলিউড অভিনেত্রীর একটি পুরনো ছবি ভাইরাল হয়।
লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফা ভোটের আগে বিজেপি তথা এনডিএ শিবিরকে আরও বেগ দেওয়ার ছক কষছেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। এতদিন হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবজুড়ে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে অসহযোগিতা চালাচ্ছেন চাষিরা।
পাঞ্জাবে চলছে লোকসভা নির্বাচন। অথচ সেখানেই নেই তারকা প্রচারক নভজ্যোত সিং সিধু। পাতিয়ালার যাদভেন্দ্র কলোনির ২৬ নম্বর বাড়িটাতেও নেই ভোটের বিন্দুমাত্র উত্তাপ। এমনকী চোখে পড়ল না কংগ্রেসের কোনও পতাকাও। পেল্লাই বাড়িটায় ঝিমিয়ে রয়েছে সিধুর সংসার।
পরিবর্তনশীল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন জরুরি। শিল্প সংস্থাগুলি সবসময় মেনে চলে এই নীতি। বর্তমানে বেশিরভাগ ব্যবসাতেই থাবা বসাতে শুরু করেছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)।
ভোটপর্বে সমস্যায় কর্মচারী পিএফ (ইপিএফ) গ্রাহকদের একটি বড় অংশ। ইপিএফ পেনশনের ফাইনাল সেটলমেন্টই হোক কিংবা ইপিএফ পরিষেবার আওতাভুক্ত অন্য কোনও ক্লেমের নিষ্পত্তি— লোকসভা ভোটের পর্বে বহু ক্ষেত্রেই থমকে রয়েছে একাধিক স্বাভাবিক পরিষেবা।
আকাশে মেঘ জমতে দেখলেই বুক কাঁপে। সেই যে একটা ঘূর্ণিঝড় এসেছিল ‘যশ’... তারপর থেকেই। চোখের সামনে সেদিন জলের নীচে চলে গিয়েছিল বাড়িটা। অনেক কষ্টে আবার গড়ে তুলেছিলাম। এবারও যখন সরকারের বাবুরা মাইকে ঝড়ের ঘোষণা করছিল, সবাইকে নিরাপদ জায়গায় চলে যেতে বলছিল... বুক কাঁপতে শুরু করল।
বিহারে ভোটের প্রচারে গিয়ে অল্পের জন্য দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন রাহুল গান্ধী। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, রাহুল যখন উপস্থিত জনতাকে অভিবাদন জানাচ্ছেন, তখন প্রচার মঞ্চের একাংশ ভেঙে পড়ে। যদিও সঙ্গে সঙ্গেই পরিস্থিতি সামলে নেন কংগ্রেস নেতা।
চিকিৎসা না পেয়ে চলন্ত ট্রেনে মৃত্যু হল এক সেনা জওয়ানের। রবিবার রাতে ডাউন গুয়াহাটি-বেঙ্গালুরু সাপ্তাহিক স্পেশাল এক্সপ্রেস ট্রেনে ঘটনাটি ঘটে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, ট্রেনে ডাক্তার থাকলে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হতো না ওই তরতাজা যুবকের।
একাধিক সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। উপস্থিত বুদ্ধি ও যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণে কর্মে বাধামুক্তি ও উন্নতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি ও কলকাতা: আজ ফের সুপ্রিম কোর্টে স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ মামলার শুনানি। অপেক্ষায় গোটা রাজ্য। গত ২৯ এপ্রিল এই মামলার শুনানিতে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত পদ তৈরির জন্য জড়িতদের বিরুদ্ধে সিবিআই ‘আপাতত’ কোনও ব্যবস্থা নিতে পারবে না বলেই নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই অন্তবর্তী নির্দেশ কি বজায় থাকবে? নাকি, নতুন কোনও নির্দেশ দেবেন দেশের প্রধান বিচারপতি? হাইকোর্টের রায়ে চাকরি হারাতে বসা প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মচারীদেরই বা কী হবে? চাকরি হারানোদের জন্য এর আগেরদিন কোনও নির্দেশ দেয়নি বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পাদ্রিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চ। আজ একই বেঞ্চে শুনানি। রাজ্য সরকার তথা চাকরিহারাদের আইনজীবীর আশা, হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ মিলবে।
অন্যদিকে, বাংলায় প্রচারে এসে চাকরি হারানো ‘যোগ্য’ শিক্ষকদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই পরামর্শ মেনে এবার বঙ্গ বিজেপি ‘যোগ্য’ শিক্ষকদের স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিল। দলের তরফে আগামী বুধবার থেকে একটি পোর্টাল চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে ‘যোগ্য’ প্রার্থীদের সমর্থনে সবরকম আইনি সহায়তার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। রাজ্য বিজেপির লিগ্যাল সেলের তরফে পাঁচ আইনজীবীর একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁরা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে চাকরিহারাদের হয়ে আইনি লড়াইয়ে দলের তরফে সেতুবন্ধনের কাজ করবেন। রাজ্য বিজেপির মুখ্য মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই যোগ্যদের পাশে ছিলাম। ভবিষ্যতেও থাকব। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বিশেষ পোর্টাল চালু হচ্ছে।’
অন্যদিকে, বাংলায় প্রচারে এসে চাকরি হারানো ‘যোগ্য’ শিক্ষকদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই পরামর্শ মেনে এবার বঙ্গ বিজেপি ‘যোগ্য’ শিক্ষকদের স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিল। দলের তরফে আগামী বুধবার থেকে একটি পোর্টাল চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে ‘যোগ্য’ প্রার্থীদের সমর্থনে সবরকম আইনি সহায়তার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। রাজ্য বিজেপির লিগ্যাল সেলের তরফে পাঁচ আইনজীবীর একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁরা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে চাকরিহারাদের হয়ে আইনি লড়াইয়ে দলের তরফে সেতুবন্ধনের কাজ করবেন। রাজ্য বিজেপির মুখ্য মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই যোগ্যদের পাশে ছিলাম। ভবিষ্যতেও থাকব। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বিশেষ পোর্টাল চালু হচ্ছে।’
