বিমা, শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে ধনাগমের যোগ। স্বামী, সন্তান ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্র এক প্রকার শুভ ... বিশদ
সদ্য সমাপ্ত ২০১৯ সালের প্রথম ৯ মাসে লাগাতার রেপো রেট কমানো হয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল ডিসেম্বর। ডিসেম্বর মাসে রেপো রেট ছিল অপরিবর্তিত। কারণ একটাই। ওই মাসেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে পর্যালোচনা করে দেখা হয়েছিল আচমকা মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়ছে। আর স্বয়ং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিাকান্ত দাস বলেছিলেন, আগামী কয়েকমাসের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতির হার কমার বিশেষ সম্ভাবনা নেই। তাই নতুন করে আর রেপো রেট কমানো হয়নি। এরকমই এক সময়ে একদিকে যখন কর্পোরেট ট্যাক্স ৬ শতাংশ কমিয়ে প্রায় ১ লক্ষ ৪৫ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব লোকসানের ঝুঁকি সরকার নিয়েছে, তখন আশা করা হয়েছিল পর্যাপ্ত লগ্নি হবে। কিন্তু এখনও সেরকম আভাস নেই। তবে তারই মধ্যে যেহেতু থমকে যাওয়া রিয়াল এস্টেট ক্ষেত্রকে সহায়তা করার জন্য বরাদ্দ করা হবে বলে সরকার স্থির করেছে, আশা করা হচ্ছে অন্তত এই সেক্টর এবার আলোর মুখ দেখবে। ৯.৯ শতাংশ হারে গৃহঋণ নেওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি সেই আশাকেই উজ্জীবিত করছে। আর সেই কারণেই আয়কর ছাড় ছাড়াও আগামী বাজেটে বিশেষ করে এই গৃহঋণ ক্ষেত্রে বিশেষ পৃথক ছাড় দেওয়া হতে পারে।