নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
দিল্লিতে নিজের আসন্ন ছবি ‘ছপাক’-এর প্রচারে গিয়ে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, জাতীয় নাগরিকপঞ্জি থেকে জেএনইউয়ের ঘটনা, সব কিছু নিয়েই নিজের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রতিবাদ করলেন ৩৪ বছরের অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ভীতসন্ত্রস্ত না থেকে আমরা জোর গলায় নিজেদের বক্তব্য জানাচ্ছি-এটাই আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের। রাস্তায় নেমে মানুষের প্রতিবাদের ছবি দেখে একটাই কথা আমার মনে হয়েছে, সবাই দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবচ্ছেন। যদি আমরা দেশ বা সমাজে পরিবর্তন চাই, তাহলে প্রতিবাদের ভাষা আরও জোরালো করতে হবে। এটা খুবই জরুরি।’ ছবির পরিচালক মেঘনা গুলজারও একই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সামাজিক জীব। আমাদের এই সমাজেই থাকতে হবে। তাই আমরা প্রতিবাদ করছি। চারিদিক যা ঘটছে, তা দেখে আমি অত্যন্ত ব্যথিত, মর্মাহত, চিন্তিত।’
প্রতিবাদের একই ভাষা শোনা গিয়েছে অভিনেতা অজয় দেবগনের গলায়। তিনি বলেন, ‘জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা লজ্জাজনক। হিংসা কোনও সমস্যার সমাধান নয়।’ সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অজয় দেবগন বলেন, ‘সোমবার সকাল থেকে আমি টিভির উপরই নজর রেখেছি। ঠিক যেন একটি যুদ্ধ চলছে। এই ঘটনার পিছনে যে এজেন্ডা থাকুক না কেন, এটা আমাদের দেশের ক্ষতিই করবে। হামলার জন্য কারা দায়ী, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তাই কী বলব, জানি না। কিন্তু যা ঘটছে, তা মোটেই ভালো হচ্ছে না।’