রাত পোহালেই লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ পর্ব। ঠিক তার আগেই বিজেপি নেতার গাড়ি থেকে উদ্ধার হল লক্ষ লক্ষ টাকা। আজ শুক্রবার সকালে ঘাটালের দাসপুরে খুকুড়দহ এলাকার একটি নাকা চেক পয়েন্টে চেকিং চলছিল।
‘বিকাশ! ১০ বছরে মানুষের জন্য কী কাজ করেছেন?’ এই প্রশ্নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সাফ বার্তা, ‘সাহস থাকলে এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে উত্তর দিন।’
জুন মাসেই মোদি সরকারের ‘আয়ু’ নির্ধারণ করে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ১ জুন শেষ দফার ভোট। তাঁর মতে, মোদি সরকারের মেয়াদ তারপর আর তিনদিন মাত্র। অর্থাৎ, মোদি সরকারের বিদায় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।
কাঁথি লোকসভা আসনে এবার জোর লড়াই। খোলা চোখে এই আসনের লড়াইটা বিজেপির সৌমেন্দু অধিকারীর সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের উত্তম বারিকের। কিন্তু তৃণমূল কর্মীদের কাছে তাঁদের এই লড়াইটা অধিকারী পরিবারের সঙ্গে। কাঁথির মেচেদা বাইপাস মোড়ে একটি হোটেলের সামনে ভোট নিয়ে কথা হচ্ছিল।
সন্দেশখালি নিয়ে কেঁচো খুঁড়তে চেয়েছিল বিজেপি। কিন্তু এখন তো একের পর এক কেউটে বেরিয়ে আসছে। সেখান থেকেই বোঝা গিয়েছে, সেখানকার ঘটনা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। তার পিছনে রয়েছেন এক রহস্যময় ‘দাদা’!
ষষ্ঠ দফার ভোটপর্বের মধ্যেই বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলেছে তীব্র ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। তবে চূড়ান্ত পর্যায়ে অভিমুখ কিছুটা পরিবর্তন হচ্ছে। আগামী রবিবার সন্ধ্যা নাগাদ পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূলের সুন্দরবন বা সংলগ্ন এলাকায় ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি।
একাধিক সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। উপস্থিত বুদ্ধি ও যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণে কর্মে বাধামুক্তি ও উন্নতি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বোলপুর ও পতিরাম: সংসারে নুন আনতে পান্তা ফুরোয়। তাতেও মেধা ঢাকা থাকে না। দরিদ্র পরিবার থেকেই এবার মাধ্যমিকে জয়জয়কার। তৃতীয় স্থান অধিকার করল বীরভূমের পুষ্পিতা বাঁশুরি ও বালুরঘাটের উদয়ন প্রসাদ। দু’জনেরই প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। পাশাপাশি, তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র নৈঋত রঞ্জন পাল। খাস কলকাতার পার্শ্ববর্তী জেলার মধ্যে সে-ই মেধা তালিকায় সবচেয়ে বেশি নম্বর পেয়েছে।
বীরভূমের ইলামবাজারের মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে পুষ্পিতা। গৃহশিক্ষক ছাড়াই মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থান পেয়েছে সে। বাবা সত্যনারায়ণবাবু প্রাইভেট টিউটর। ইলামবাজারের নিউ ইন্ট্রিগ্রেটেড গভর্মেন্ট স্কুলের ছাত্রী পুষ্পিতা। এই ফলাফলে উচ্ছ্বসিত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এবছরই প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয় স্কুলে। পুষ্পিতার বাড়িতে গিয়ে এদিন তাকে মিষ্টিমুখ করান স্কুলের প্রধান শিক্ষক দীপগোপাল মুখোপাধ্যায়। ছোট থেকেই মেধাবী পুষ্পিতা অঙ্ক নিয়ে গবেষণা করতে চান। পুষ্পিতার বাবা চাষবাসের জন্য রয়েছে সামান্য জমি। ছাত্রীর মা দ্বারোন্দা চণ্ডীমাতা উচ্চ বিদ্যালয়ের পার্শ্ব শিক্ষিকা। ৬৯১ এর মধ্যে বাংলা ও ইংরেজিতে তার প্রাপ্ত নম্বর ৯৭ ও ৯৯। এছাড়া ভূগোল ও জীবন বিজ্ঞান সে ১০০ করে পেয়েছে। ভৌতবিজ্ঞানে ৯৯ ও ইতিহাস ও অঙ্কে সে ৯৮ পেয়েছে। ছাত্রীর কথায়, ‘পড়াশোনার অবসরে ভালো লাগে গল্পের বই পড়তে ও গান করতে।’
বোলপুরের পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটেও আরেক তৃতীয় স্থানাধিকারী নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। দরিদ্র পরিবারের ছেলে উদয়ন। তার বাড়ি বালুরঘাট ক্লাব সংলগ্ন এলাকায়। বাবা উমেশ প্রসাদ দীর্ঘদিন সিপিএমের হোলটাইমার। পার্টির সাম্মানিক ভাতাতেই চলে সব খরচ। মা বিন্দুবারই প্রসাদ গৃহবধূ। বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র উদয়ন। মাধ্যমিকে সে বাংলায় পেয়েছে ৯৮, ইংরেজিতে ৯৮, অঙ্কে ৯৯, ভৌতবিজ্ঞানে ৯৯, জীবনবিজ্ঞানে ১০০, ইতিহাসে ৯৭, ভূগোলে ১০০ নম্বর। চিকিৎসক হয়ে সে মানুষের সেবা করতে চায়। সে পড়াশোনার পাশাপাশি গল্পের বই পড়তে ভালোবাসে। রবীন্দ্রনাথ তার প্রিয় লেখক। উদয়ন বলে, আমি মেধাতালিকায় জায়গা পাব আশা করেছিলাম। কিন্তু প্রথম তিনে থাকার কথা ভাবিনি।
অন্যদিকে, ছেলের তৃতীয় হওয়াতে বেজায় খুশি নৈঋত রঞ্জন পালের মা অপর্ণা কুণ্ডু পাল। তিনি বলেন, ছেলে যে ‘থার্ড’ হবে তা আগে থেকেই নিশ্চিত ছিলাম। কারণ পরীক্ষার পর কথায় কথায় তা বলেছিল। ফল বেরোনোর পর দেখা গেল কাকতালীয়ভাবে ওর ওই কথা মিলে গিয়েছে। এই সাফল্যের জন্য ছেলে মিশন পরিবারকে সমস্ত কৃতিত্ব দিচ্ছে। সারাদিনে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা পড়াশোনা করত নৈঋত। তবে টেস্টের পর সেই সময় কিছুটা বাড়ে। তবে সে সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকত না। মাঝেমধ্যে খেলাধুলো, গান-বাজনাও করত।
বীরভূমের ইলামবাজারের মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে পুষ্পিতা। গৃহশিক্ষক ছাড়াই মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থান পেয়েছে সে। বাবা সত্যনারায়ণবাবু প্রাইভেট টিউটর। ইলামবাজারের নিউ ইন্ট্রিগ্রেটেড গভর্মেন্ট স্কুলের ছাত্রী পুষ্পিতা। এই ফলাফলে উচ্ছ্বসিত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এবছরই প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয় স্কুলে। পুষ্পিতার বাড়িতে গিয়ে এদিন তাকে মিষ্টিমুখ করান স্কুলের প্রধান শিক্ষক দীপগোপাল মুখোপাধ্যায়। ছোট থেকেই মেধাবী পুষ্পিতা অঙ্ক নিয়ে গবেষণা করতে চান। পুষ্পিতার বাবা চাষবাসের জন্য রয়েছে সামান্য জমি। ছাত্রীর মা দ্বারোন্দা চণ্ডীমাতা উচ্চ বিদ্যালয়ের পার্শ্ব শিক্ষিকা। ৬৯১ এর মধ্যে বাংলা ও ইংরেজিতে তার প্রাপ্ত নম্বর ৯৭ ও ৯৯। এছাড়া ভূগোল ও জীবন বিজ্ঞান সে ১০০ করে পেয়েছে। ভৌতবিজ্ঞানে ৯৯ ও ইতিহাস ও অঙ্কে সে ৯৮ পেয়েছে। ছাত্রীর কথায়, ‘পড়াশোনার অবসরে ভালো লাগে গল্পের বই পড়তে ও গান করতে।’
বোলপুরের পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটেও আরেক তৃতীয় স্থানাধিকারী নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। দরিদ্র পরিবারের ছেলে উদয়ন। তার বাড়ি বালুরঘাট ক্লাব সংলগ্ন এলাকায়। বাবা উমেশ প্রসাদ দীর্ঘদিন সিপিএমের হোলটাইমার। পার্টির সাম্মানিক ভাতাতেই চলে সব খরচ। মা বিন্দুবারই প্রসাদ গৃহবধূ। বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র উদয়ন। মাধ্যমিকে সে বাংলায় পেয়েছে ৯৮, ইংরেজিতে ৯৮, অঙ্কে ৯৯, ভৌতবিজ্ঞানে ৯৯, জীবনবিজ্ঞানে ১০০, ইতিহাসে ৯৭, ভূগোলে ১০০ নম্বর। চিকিৎসক হয়ে সে মানুষের সেবা করতে চায়। সে পড়াশোনার পাশাপাশি গল্পের বই পড়তে ভালোবাসে। রবীন্দ্রনাথ তার প্রিয় লেখক। উদয়ন বলে, আমি মেধাতালিকায় জায়গা পাব আশা করেছিলাম। কিন্তু প্রথম তিনে থাকার কথা ভাবিনি।
অন্যদিকে, ছেলের তৃতীয় হওয়াতে বেজায় খুশি নৈঋত রঞ্জন পালের মা অপর্ণা কুণ্ডু পাল। তিনি বলেন, ছেলে যে ‘থার্ড’ হবে তা আগে থেকেই নিশ্চিত ছিলাম। কারণ পরীক্ষার পর কথায় কথায় তা বলেছিল। ফল বেরোনোর পর দেখা গেল কাকতালীয়ভাবে ওর ওই কথা মিলে গিয়েছে। এই সাফল্যের জন্য ছেলে মিশন পরিবারকে সমস্ত কৃতিত্ব দিচ্ছে। সারাদিনে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা পড়াশোনা করত নৈঋত। তবে টেস্টের পর সেই সময় কিছুটা বাড়ে। তবে সে সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকত না। মাঝেমধ্যে খেলাধুলো, গান-বাজনাও করত।
