নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
মুম্বই পুলিসের অভিযানকারী ওই দলের এক সদস্যের কাছ থেকে জানা গিয়েছে, সেখানকার সাঙ্গলার বাসিন্দা শশীকান্ত এলপেলের এরকম নানান পণ্য রপ্তানি করার ব্যবসা রয়েছে। বাংলাদেশে রপ্তানির জন্য প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার বেদানা মালদহ সীমান্ত দিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি ট্রান্সপোর্ট সংস্থার সঙ্গে মোট ১ লক্ষ ৭৮ হাজার টাকার চুক্তি হয়। এর জন্য অগ্রিম হিসেবে ৮২ হাজার টাকা অনুপমের হাতে দেওয়া হয় বলেও দাবি শশীকান্তের। সেইমতো ট্রাক বোঝাই করে বেদানা নিয়ে গত ২৫ ডিসেম্বর মালদহের সীমান্তের উদ্দেশে রওনা দেয় অনুপম। শশীকান্তর দাবি, গত ২৭ ডিসেম্বর মালদহের এজেন্ট তাঁকে জানান, ২৮ তারিখ মালদহের সীমান্ত বন্ধ হয়ে যাবে। তাই অসমের করিমগঞ্জ দিয়ে যেন গাড়ি ঢোকানো হয়। এরপর অনুপমকে ফোনে অসমে যাওয়ার কথা বলেন শশীকান্ত। তারপর থেকে আর অনুমপমকে ফোনে পাওয়া যায়নি। তখন তিনি পুলিসের দ্বারস্থ হন।
১ জানুয়ারি তিনি অনুপমের বিরুদ্ধে মুম্বই পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তারপর পুলিস অনুপমের ফোনের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে বাগনানের একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করে তাকে। তবে অনুপম ধরা পড়লেও পাচার হয়ে যাওয়া ট্রাকটির এখনও হদিশ পায়নি পুলিস। এদিন আদালতে নিয়ে যাওয়ার পথে ধৃত দাবি করে, এই বেদানা পাচারের সঙ্গে সে কোনওভাবেই জড়িত নয়। সবকিছু ট্রাকের মালিক জানে। পুলিস এই ট্রাকের মালিক অতনু পালকে খুঁজছে এখন।