গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
তৃণমূলের হুগলির প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন ধনেখালিতে জনসভা করেন। সকাল থেকেই তিনি ছিলেন প্রচারের ময়দানে। চন্দননগর বিধানসভা দিয়ে তিনি প্রচার শুরু করেন এদিন। বিকেলে তিনি পোলবা-দাদপুরে প্রচারে যান। পাশাপাশি ভদ্রেশ্বর পুরসভার বড় এলাকাজুড়ে প্রচার করেন। হুগলির বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এদিন বিভিন্ন এলাকায় প্রচারের পাশাপাশি জোর দিয়েছিলেন দলীয় কর্মী সম্মেলনে। একাধিক বিধানসভায় তিনি কর্মী সম্মেলন করেন। পাশাপাশি, তিনি পোলিং এজেন্টদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। দলের তরফে এ নিয়ে বিধানসভা ভিত্তিতে প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সেই সব শিবিরে লকেট হাজির ছিলেন। হুগলির সিপিএম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ সকালে পোলবায় ও বিকেলে চুঁচুড়ায় প্রচার করেন।
চাঁপদানিতে ছোট ছোট এলাকায় ঝটিকা প্রচার করেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সকাল থেকে তাঁকে দফায় দফায় প্রচারে দেখা গিয়েছে। বিকেলে শ্রীরামপুর শহরে বেশ কয়েকটি ছোট ছোট সভা করেন এই প্রবীণ নেতা। বিজেপি’র শ্রীরামপুরের প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু শেষলগ্নের প্রচারে বিভিন্ন বিধানসভা এলাকায় চষে বেড়ান। এদিন তাঁর প্রচার শুরু হয় সকাল ৬টায়। চাঁপদানি বিধানসভা থেকে তিনি চলে যান চণ্ডীতলাতে। দুপুরে চলে আসেন উত্তরপাড়ায়। বিকেলে আবার জগৎবল্লভপুর বিধানসভা এলাকায় প্রচারে গিয়েছিলেন। রাতে সেখান থেকে ফেরার পথে চণ্ডীতলা ও ডানকুনিতে প্রচার করেন তিনি। কখনও চা-চক্র, কখনও রোড শোয়ের মাধ্যমে তিনি মূলত প্রচার করেছেন। রাতে পথসভা দিয়ে তাঁর প্রচার শেষ হয়। শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধরের প্রচার ছিল জাঙ্গিপাড়ায়।
হাওড়া লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় শিবপুর বিধানসভা এলাকায় রোড শো করেন। এখানকার বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী পুরসভার ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে শোভাযাত্রা করেন। দলের কর্মী-সমর্থকদের প্রবল ভিড় সেখানে দেখা গিয়েছে। হাওড়ার সিপিএম প্রার্থী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় এদিন কাজিপাড়া ও মোল্লাপাড়ায় প্রচার করেন।