গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বিচারপতির প্রশ্ন, ওই মামলায় কেস ডায়েরি পুলিস দেখায়নি। তারপরও কীভাবে গ্রেপ্তার করা হল তাঁকে? নোটিস দেওয়ার পরও জামিন অযোগ্য (১৯৫এ) ধারা যোগ করা হল কেন? মাম্পির আইনজীবী দাবি করেন, পুলিস কেস ডায়েরি না-দেওয়ায় মাম্পি কী কী অপরাধ করেছেন, তাও স্পষ্ট নয়। একথা শুনে বিচারপতি বলেন, আইও, ওসি, ম্যাজিস্ট্রেট সকলকেই ডাকা হোক। এরপরই তিনি বলেন, ‘পুলিসের কথা না-হয় ছেড়েই দিলাম। বিচারক কী করছিলেন?’ এরপরই বিচারপতি তাঁর নির্দেশে জানান, যে জামিন অযোগ্য ধারা যুক্ত করা হয়েছে তার প্রেক্ষিতে তদন্ত করা যাবে না। অন্য অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিস সুপারের নেতৃত্বে তদন্ত চলবে। পাশাপাশি আদালতের অনুমতি ছাড়া চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করা যাবে না বলেও তাঁর নির্দেশে উল্লেখ করেছেন বিচারক।
অন্যদিকে, সন্দেশখালির বিজেপির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়ালকে অবশ্য এদিন হাইকোর্ট থেকে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে। ভাইরাল ভিডিওর জেরে তাঁর বিরুদ্ধে যে এফআইআর দায়ের হয়েছে, তা খারিজের আর্জি জানিয়ে মামলা করেন গঙ্গাধর। সেটি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে ফেরত পাঠিয়েছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। যেহেতু সন্দেশখালির মূল মামলা প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে বিচারাধীন, তাই এই মামলা বিচারপতি সেনগুপ্ত শুনতে পারেন কি না সেই বিষয়ে ব্যাখ্যার জন্য মামলাটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে আপাতত গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না বলে জানিয়েছে দিয়েছে সিঙ্গল বেঞ্চ।