প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
আইপিএল শুরুর আগে অনেকেই বলছিলেন, বিরাট নাকি টি-২০’তে আর চলেন না। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ঝোড়ো ইনিংসে তিনি শুধু দলকে ভরসা জোগাননি, সেই সঙ্গে কমলা টুপি (১২ ম্যাচে ৬৩৪ রান) জেতার দৌড়ে আরও কিছুটা এগিয়ে গেলেন কোহলি। তবে এদিন ভাগ্যও তাঁর সহায় ছিল। ইনিংসের শুরুর দিকে দু-দু’বার জীবন পেয়েছেন তিনি। সেই সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করলেন বিরাট। মাত্র আট রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া হলেও দলকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলার তৃপ্তি পেয়েছেন তিনি। মাত্র ৯ রান করেই ক্যাপ্টেন ডু’প্লেসি আউট হন। তিনে নামা উইল জ্যাকসও (১২) ব্যর্থ। তবে রজত পাতিদারকে সঙ্গে নিয়ে ধাক্কা সামাল দেন বিরাট। ৩টি চার ও ৬টি ছক্কা সহ ২৩ বলে ৫৫ রানের ঝোড়ো ইনিংস উপহার দেন রজত। ১০ ওভারের পর শিলাবৃষ্টির জন্য খেলা কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে। ফের ম্যাচ শুরু হতেই ধরমশালায় শুরু হয় বিরাট-ম্যাজিক। তিনি ফেরার পর ক্যামেরন গ্রিন (৪৬), দীনেশ কার্তিকের (১৮) ব্যাটে ভর করে আড়াইশোর কাছাকাছি পৌঁছায় আরসিবি।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই প্রভসিমরনের (৬) উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় পাঞ্জাব। দ্বিতীয় উইকেটে ৬৫ রান যোগ করে আশা জাগিয়ে ছিলেন বেয়ারস্টো (২৭) ও রসোউ (৬১)। কিন্তু এই জুটি ভাঙতেই ফের চাপে পড়ে যায় প্রীতি জিন্টার দল। শশাঙ্ক সিং (৩৭) ও স্যাম কারান (২২) কিছুটা চেষ্টা করলেও জয়ের জন্য তা যথেষ্ট ছিল না। আরসিবি’র বোলারদের মধ্যে মহম্মদ সিরাজ তিনটি উইকেট নেন। দু’টি করে উইকেট পেয়েছেন লকি ফার্গুসন, কর্ণ শর্মা ও স্বপ্নীল সিং।