প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
সিপিএমের রোড শো ও পথসভায় এদিন কর্মী-সমর্থকদের ভিড় চোখে পড়ার মতো ছিল। সভা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আরএসপির জেলা সম্পাদক মৃন্ময় সেনগুপ্ত, জাতীয় কংগ্রেসের প্রতুলচন্দ্র সাহা, সিপিএমের হুগলি জেলা কমিটির সম্পাদক দেবব্রত ঘোষ। এদিন মীনাক্ষী তৃণমূল ও বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, এই ভোটে বিজেপি ও তৃণমূলকে বিদায় দিতে হবে। একশো দিনের কাজের প্রসঙ্গে বলেন, সারা দেশে কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, সার্ভিস সেক্টরে কাজ নেই। এখনতো সেনাতেও চার বছরের জন্য ভলান্টিয়ার নিযুক্ত করা হচ্ছে। প্রথম ইউপিএ সরকারের সময় বাম-কংগ্রেসের যৌথ উদ্যোগে একশো দিনের কাজের প্রকল্প এসেছিল। আরামবাগে বিজেপির বিধায়ক ও দলের ঝান্ডাধারীদের জিজ্ঞাসা করুন, একশো দিনের কাজের যে টাকা পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি পঞ্চায়েতে আসে, তার হিসাব রাখার যে পদ ছিল, সেটা বিজেপি কেন তুলে দিল? তৃণমূল একশো দিনের টাকা লুট করেছে। সেই সঙ্গে মীনাক্ষী প্রশ্ন তোলেন, আরামবাগ পুরসভা এলাকায় খেলার মাঠ দখল করে গার্বেজ সেন্টার কেন গড়া হচ্ছে?
মীনাক্ষী বক্তব্য প্রসঙ্গে আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী বলেন, সিপিএমের অত্যাচারের কথা এখানকার মানুষ এখনও ভুলে যাননি। আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, এবারের ভোটে সিপিএম কোনও ফ্যাক্টরই নয়।