প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
উল্লেখ্য, সোমবার চতুর্থ দফায় বোলপুর লোকসভায় নির্বাচন হয়। ওইদিন সন্ধ্যায় বিজেপি কর্মীর উপর চড়াও হওয়ার অভিযোগ ওঠে শাসক দলের বিরুদ্ধে। সেদিন রাত ৯টা নাগাদ পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কর্মী কাঞ্চন ঘোষকে বেধড়ক মারধর করা হয়। কাঞ্চন বলেন, সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিজেপির হয়ে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে ছিলাম। বারবার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। কিন্তু তাতে আমল না দেওয়ায় এলোপাথাড়ি মারধর করা হয়। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই মঙ্গলবার রাতে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্রবীথি বাইপাস সংলগ্ন এলাকায় বিজেপি কর্মী শম্ভু বাড়ুইয়ের বাড়িতে আগুন লাগানোর অভিযোগ ওঠে। এছাড়া ওই ওয়ার্ডেরই বিজেপি কর্মী প্রীতম ভৌমিকের বাড়ির সামনে ভূত, কঙ্কাল প্রভৃতি ছবি এঁকে আতঙ্কিত করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদে এদিন বোলপুরের চৌরাস্তায় বিজেপির পথ অবরোধের জেরে প্রবল যানজটের সৃষ্টি হয়। সাধারণ যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বোলপুরের বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহা বলেন, নির্বাচন মিটতেই প্রতিবার বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। এটা চলতে পারে না। এবার আমরাও পাল্টা দিতে প্রস্তুত। পুলিসের আশ্বাসে এদিন অবরোধ তুলে নিলাম ঠিকই, কিন্তু দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে পুনরায় বৃহত্তর আন্দোলন করব। যদিও স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলার তথা পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ওমর শেখ বলেন, পরিকল্পিতভাবে তৃণমূলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করছে বিজেপি। এই ঘটনায় তৃণমূলের কোনও যোগ নেই।