যানবাহন ক্রয়বিক্রয়ে অর্থলাভের যোগ আছে। চাকরিতে উন্নতি হবে। প্রিয়জন সম্পর্কে উন্নতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সোমবার সকাল ৯টা ৩৪ মিনিট নাগাদ পুলিসের কাছে এক মহিলার মোবাইল থেকে একটি ফোন আসে। ওই মহিলা দাবি করেন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে তাঁকে নিগ্রহ করা হয়েছে। ডিসিপি (নর্থ) এম কে মিনা বলেন, ‘এর কিছুক্ষণ পর এমপি ম্যাডাম নিজে থানায় (সিভিল লাইন্স) আসেন। কিন্তু, পরে অভিযোগ জানাবেন বলে বেরিয়ে যান।’ পুলিসের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, পুলিসের কাছে ফোনটি এসেছিল রাজ্যসভার সাংসদ স্বাতী মালিওয়ালের মোবাইল থেকেই। অভিযোগ পেয়েই পুলিসের একটি দল মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে যায়। সেখানে এসএইচও (স্টেশন হাউস অফিসার)-র সঙ্গে মালিওয়ালের দেখা হয়। আপ সাংসদ জানান, তিনি শীঘ্রই থানায় যাবেন। সেইমতো সকাল ১০টা নাগাদ তিনি সিভিল লাইন্স থানায় যান। কেজরিওয়ালের আপ্তসহায়কের বিরুদ্ধে নিগ্রহের অভিযোগ করেন। তাঁকে জানানো হয়, নিগ্রহের অভিযোগে এফআইআর করার আগে তাঁর ডাক্তারি পরীক্ষা করা হবে। কিন্তু, পাঁচ মিনিট পরই ‘পরে আসছি’ বলে তিনি থানা থেকে বেরিয়ে যান। দিল্লি বিজেপির সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেব এই ঘটনার তদন্তের দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘কোনও মহিলার সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটে থাকলে, অবশ্যই তার বিচার হওয়া উচিত।’