কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
নিউটাউনের প্রায় ১৬ হাজার বাসিন্দা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। তার মধ্যে ১২ হাজার নাগরিক ভোট বয়কটের পক্ষে স্বাক্ষর করেন। অর্থাৎ, সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ প্রতিবাদ করেছিলেন। পঞ্চায়েত ভোটের দু’দিন আগে নিউটাউন শহরে ভোট বয়কটের পোস্টার পড়েছিল। পরে ভোটে গণ্ডগোলও হয়। শেষমেশ অবশ্য গ্রাম পঞ্চায়েত হয়েই রয়ে গিয়েছে এই শহর। এখনও বদল হয়নি! এর মধ্যেই লোকসভা ভোট দোরগোড়ায়। দিল্লি দখলের ভোট। গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গার মানুষই লোকসভা ভোট দেন। তাই পঞ্চায়েতের ভোটের মতো বয়কটের পথে না হেঁটে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেই নিজেদের পুরনো দাবিতে অনড় থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। এ ব্যাপারে নিউটাউন ফোরাম অ্যান্ড নিউজ সংগঠনের চেয়ারম্যান সমরেশ দাস বলেন, ‘স্মার্টসিটির মধ্যে পঞ্চায়েত এলাকা ঢুকবে কেন? তাই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ভোট বয়কট করেছিলেন। তবে লোকসভায় আমরা সবাই ভোট দেব। ভোটের পর নতুন সাংসদ সহ প্রশাসনের সর্বস্তরে আমরা আমাদের দাবির বিষয়টি জানাব। আমরা চাই না, এখানে কোনও অশান্তি হোক। তাই আমরা চাই, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে শান্তিপূর্ণভাবেই স্মার্টসিটির মর্যাদা ফিরে পাক নিউটাউন।’