অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
এই শহিদদের পরিবারের বহু সদস্য এখন তৃণমূলের কর্মী। তাঁরা এখন আর লালঝান্ডা নিয়ে ঘোরেন না, কাজ করেন তৃণমূলের একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে। এ বিষয়ে তেভাগা আন্দোলনের বীর শহিদ অহল্যা দাসের নাতি ভাগ্যধর দাস বলেন, ‘একটা সময় সিপিএমের লোকজন আমাদের পরিবারের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেনি। আমরা কেউ শহিদ পরিবারের যথাযথ সম্মান পাইনি। যখন আমাদের পরিবার বামপন্থী ছিল, তখন ডানপন্থী মানুষজন আমাদের সহযোগিতা করতেন এবং ভালবাসতেন। কিন্তু বামপন্থীদের কাছ থেকে আমরা সেই সম্মান পাইনি। তাই সিপিএম ছেড়ে আমরা ডানপন্থী দলের সমর্থক হই।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমান সময়ে স্থায়ী কর্মসংস্থানের যেমন প্রয়োজন রয়েছে, তেমনই রাজ্য সরকারের জনমুখী প্রকল্পগুলিরও প্রয়োজন আছে। এইসব প্রকল্পের মাধ্যমে বহু মানুষ আজ আশার আলো দেখতে পান।’
হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য অতনু দাস বলেন, ‘সেদিনের তেভাগা আন্দোলন একটি বুথ থেকে চারটি বুথে ছড়িয়ে পড়েছিল। পরবর্তীকালে হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েত জুড়ে আন্দোলন মাথাচাড়া দিয়েছিল। সেই চারটি বুথ, এমনকী এই গ্রাম পঞ্চায়েতে বামেদের অস্তিত্ব আজ সঙ্কটে। এই পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে রয়েছে।’-নিজস্ব চিত্র