আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
গত মরশুমে আইপিএলে চালু হয়েছিল ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার রুল। প্রথম এগারোর কোনও একজনকে যে কোনও সময় বদলে অন্য কাউকে খেলানো যাবে এই নিয়মে। এর ফলে বাড়তি বোলার বা বাড়তি ব্যাটার ব্যবহার করছে সব দল। এই নিয়ম নিয়ে ক্রিকেট মহলে চলছে চর্চা। অনেকেই মুখ খুলেছেন এর বিরুদ্ধে। তবে শাস্ত্রী উল্টো সুরে গেয়েছেন।
জাতীয় দলের প্রাক্তন কোচের মতে, ‘নতুন নিয়ম চালু হলে তার বিরুদ্ধে মতামত দেন অনেকে। এটা যে কোনও নিয়মের ক্ষেত্রেই ঘটে। কিন্তু এই নিয়মের সুবাদে ২০০, ১৯০ এর মতো রান হচ্ছে। ক্রিকেটাররা এই সুযোগের সুবিধা নিচ্ছে সর্বাত্মকভাবে। ফলে এখন অনেকেই নতুন চোখে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার রুলকে দেখছে।’ শাস্ত্রীর কথায়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রিকেটেও পরিবর্তন জরুরি। অশ্বিনের ইউটিউব চ্যানেলে তিনি বলেছেন, ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার রুল আমার মতে ভালো। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। অন্য খেলাতেও এমন পরিবর্তন ঘটেছে। আর এই নিয়মের ফলে গত বছরের তুলনায় এবারের আইপিএলে অনেক বেশি হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচ হচ্ছে। ফলে এটা আকর্ষণীয় করে তুলেছে আইপিএলকে।’ অশ্বিন তখন তুলে ধরেন ধ্রুব জুরেলের উদাহরণ। গতবারের আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নেমে নজর কেড়েছিলেন তিনি। রাজস্থান রয়্যালসের কিপার-ব্যাটার তার সুবাদে এক বছরেরও মধ্যে টেস্টও খেলেছেন। এবং তাতে ব্যাট হাতে টিম ইন্ডিয়াকে ভরসাও দিয়েছিলেন।
বোর্ড সচিব জয় শাহ অবশ্য সম্প্রতি মুম্বইতে প্রচারমাধ্যমকে জানান যে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার রুল মোটেই চিরস্থায়ী নয়। আইপিএল শেষ হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে কথা বলে এই নিয়মের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড।