অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
এদিন কাটোয়া শহরের স্টেশন বাজার পার্টি অফিস থেকে রোড-শো শুরু করেন শর্মিলা। হুডখোলা গাড়িতে ছিলেন প্রার্থী ছাড়াও পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা কাটোয়ার বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, রাজ্য তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য ছিলেন। কাছারি রোড, গোয়েঙ্কা মোড়, পুরসভা মোড়, লেলিন সরণী রোড হয়ে মিছিল নিচুবাজার, শাঁখারি পট্টি, বারোয়ারিতলা, মাধবীতলা হয়ে আবার স্টেশন বাজারেই শেষ হয়। শাসকদলের দাবি, মিছিলে অন্তত ১০ হাজার মানুষ পা মিলিয়েছে। এদিন শর্মিলা বলেন, মিছিলে ভিড় দেখেই বোঝা যাচ্ছে আমাদের জয় প্রায় নিশ্চিত।
২০১৯সালে কাটোয়া বিধানসভা এলাকায় লিড পায় গেরুয়া শিবির। এমনকী পুরসভা এলাকাতেও পর্যুদস্ত হয় শাসকদল। তারপর ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে নিজেদের ভোটব্যাঙ্ক অনেকটাই ফেরাতে সক্ষম হয় শাসকদল। কাটোয়া -২ ব্লক থেকে ভালো লিড পায় ঘাসফুল শিবির। সেই ফলের নিরিখে কাটোয়া শহরের যুব তৃণমূলের সভাপতি বিজয় অধিকারী বলেন, এবার কাটোয়া বিধানসভায় আমাদের লিড অনেকটাই বাড়বে আশা করছি। কাটোয়া ও দাঁইহাট শহর মিলিয়ে প্রায় ২৪ হাজার মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পান। আশা করি মহিলারাও আমাদের পাশে থাকবেন।
কাটোয়া বিধানসভা এলাকায় সক্রিয় হয়েছে সিপিএমও। জগদানন্দপুরে নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের জনসভার ভিড় দেখা যায়। শাসকদলের এক নেতার বক্তব্য, কাটোয়ায় বামের ভোট এবার ফিরবে। তাতে আমাদের ফল অনেকটাই ভালো হবে। এদিন মিছিলে যোগ দেওয়া বেশ কয়েকজন মহিলা বলেন, দিদি থাকা মানেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পাব আমরা। তাই তো সকালে সব কাজ সেরে মিছিলে এসেছি।