কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
এমনকী চলতি বছরে ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মজয়ন্তী মূর্তি ছাড়াই দিনটি পালন করা হয়। এনিয়ে ওইদিন প্রতিবাদে শামিল হন স্থানীয় নেতাজিপ্রেমী তৌহিদ নূর। তিনি কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ তুলে সেখানে বিক্ষোভও দেখান। তাঁর প্রতিবাদের জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল চাঁচল সদরজুড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে তাকে সাময়িকভাবে আটক করে চাঁচল থানায় নিয়ে এসেছিল পুলিস। সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা পরিষদ আশ্বাস দিয়েছিল দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন মূর্তি বসানো হবে। তাই এবার লোকসভার ভোটগ্রহণ শেষ হতেই নেতাজির পূর্ণাবয়ব মূর্তি দ্রুত বসানোর দাবি জোরাল হয়েছে।
জেলা পরিষদের দাবি, ডিসেম্বরেই ঘোড়ায় সওয়ার নেতাজির পূর্ণাবয়ব মূর্তি এখানে আনা হয়েছিল। কিন্তু এলাকাবাসী সেই মূর্তিটির শৈল্পিক গুণমান নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তাই সেটি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন মূর্তি বসাতে কিছুটা সময় লাগছে। মালদহ জেলা পরিষদের স্থানীয় সদস্য সাইরা বানু বলেন, ভোট না থাকলে এতদিনে মূর্তি বসে যেত। আশা করছি ভোটের ফলাফলের পরেই এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা নতূন মূর্তি বসাতে পারব। স্থানীয় বাসিন্দা অঙ্কুর দাস বলেন, জন্ম থেকে চাঁচলের নেজাজি মোড়ে দেশনায়ক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর আবক্ষ মূর্তি দেখে আসছি। কিন্তু ন’মাস ধরে নেতাজি মোড়ের সেই বেদিতে মূর্তি নেই। বদলে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপনে জায়গাটি ছেয়ে রয়েছে। অতিদ্রুত মূর্তি বসানো হোক সেখানে।