কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
তপন ব্লকের করদহ থেকে আজমতপুর বটতলা হয়ে শ্যামনগর পর্যন্ত রাস্তার দু’ধার থেকে প্রচুর গাছ কেটে নিয়ে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা। বিষয়টি নজরে আসতেই প্রশাসনিক নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি এনিয়ে কড়া পদক্ষেপের দাবি তুলেছেন পরিবেশপ্রেমীরা।
এবিষয়ে পরিবেশপ্রেমী অলোক সরকার বলেন, একে আমাদের তপনে ছোট-বড় বৃক্ষ জাতীয় গাছের সংখ্যা অত্যন্ত কম। তার উপর এভাবে রাস্তার দু’ধারের গাছগুলি কেটে ফেলায় পরিবেশের চরম সর্বনাশ ডেকে আনা হচ্ছে। প্রশাসন সহ স্থানীয় সচেতন মানুষদের কাছে আহ্বান রাখছি যে আপনারা সকলেই গাছ চুরি ঠেকাতে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে আসুন। সামাজিক সচেতনতার প্রচার এবং পুলিসি টহলদারির বাড়ানো হোক।
এবিষয়ে বনদপ্তরের বালুরঘাটের রেঞ্জার সুকান্ত ওঝা বলেন, বিষয়টি আমাদের জানা ছিল না। রাতে টহলদারি বাড়ানো হবে। এলাকাটি ফরেস্ট এরিয়া নয়। এভাবে গাছ কাটা এক ধরনের চুরি। আমাদের কেউ খবর দিলে আমরা তৎক্ষণাৎ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক তরজাও শুরু হয়েছে। সিপিএমের তপন এরিয়া কমিটির সম্পাদক দিলীপ বিশ্বাস বলেন, শুধু রাস্তার দু’ধারে নয় তপনের বিভিন্ন জায়গায় খাঁড়ির ধারগুলিতে সরকারি গাছ ভোটের সময়ে চুরি হয়ে গিয়েছে। শাসক দলের মদতে দুষ্কৃতীরা এই কাজ করছে। তপন ব্লক তৃণমূল সভাপতি সুব্রত রঞ্জন ধর বলেন, এখানে শাসক বা বিরোধী দলের কোনও বিষয় নেই। এটা যারা করছে তারা দুষ্কৃতী, সমাজবিরোধী। দ্রুত এ ব্যাপারে পুলিসের কড়া ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।