কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মানিকচক থানার পুলিস। ব্যাঙ্কের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ছাড়াও আশেপাশের দোকানের ক্যামেরার ফুটেজও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দ্রুত দুষ্কৃতীদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে থানার এক আধিকারিক জানিয়েছেন।
পুলিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ এই চুরির চেষ্টা হয়। ব্যাঙ্ক ভবনের তৃতীয়তলায় সিঁড়িঘরের টিনের চাল ভেঙে ভিতরে ঢোকে চোরেরা। সিসি ক্যামেরার তার কেটে সংযোগ কেটে দেয় তারা। রড দিয়ে ব্যাঙ্কের মূলঘরের তালা ভাঙার চেষ্টা করে। সেইসময় হঠাত্ আওয়াজ শুনতে পেয়ে রক্ষী শেখ রেজাউল হক বেরিয়ে আসেন। উপরে উঠতেই দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। রেজাউল শুক্রবার বলেন, কিছু ভাঙার আওয়াজ শুনে সন্দেহ হয়। উপরে গিয়ে দেখতে পাই মুখ ঢাকা অবস্থায় এক চোরকে। তৎক্ষণাৎ চোর চোর বলে চিৎকার শুরু করি। চিত্কারে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। রক্ষীর চিত্কারে ছুটে আসেন স্থানীয় মানুষ ও সিভিক ভলান্টিয়াররা।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে মানিকচক থানার পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, ব্যাঙ্কের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে ধরা পড়েছে চোরের ছবি। মাথায় টুপি ও মাস্ক পরা ছিল একজনের। এই ফুটেজকে হাতিয়ার করে তদন্তে নেমেছে পুলিস।
ব্যাঙ্কের কর্মী মহম্মদ মতিউর হাসান বলেন, রক্ষীর ফোন পেয়ে রাতেই ব্যাঙ্কে আসি। এসে দেখি রড, কাঁচি পড়ে রয়েছে। সিঁড়িঘরের চাল ভাঙা। সেখান দিয়েই চোরেরা ঢুকেছিল। কিন্তু কিছু চুরি যায়নি। পুলিস প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা বাড়ানোর আর্জি জানিয়েছে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ।