গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
এমএসপিকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন চাষিরা। দ্বিতীয় দফায় সেই বিক্ষোভ আরও জোরদার হয়েছে। পাঞ্জাব-হরিয়ানার বিভিন্ন সীমানা এলাকা গত ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় মাঝামাঝি সময় থেকেই অবরুদ্ধ করে রেখেছেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। তারই মধ্যে পাঞ্জাব এবং হরিয়ানাজুড়ে আলাদাভাবে শুরু হয়েছে কৃষকদের রেল-রোকো অভিযান। লাগাতার একাধিক ট্রেন বাতিল করতে হচ্ছে নর্দার্ন রেল। নিত্যদিন বহু ট্রেনকে ঘুরপথে গন্তব্যে পৌঁছতে হচ্ছে, নয়তো ‘শর্ট টার্মিনেট’ করা হচ্ছে। ফলে কৃষক বিক্ষোভ নিয়ে এমনিতেই ত্রাহি ত্রাহি রব উঠেছে বিজেপি সরকারের অন্দরে। এই পরিস্থিতিতে যেভাবে আন্দোলনকারী কৃষক সংগঠনগুলি একেবারে বিজয় জমায়েতের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে দিয়েছে, তা আদতে গেরুয়া শিবিরকে যথেষ্টই চাপে ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও বিজয় জমায়েতের ব্যাপারে এখনও
পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও ঘোষণা করেনি সংযুক্ত কিষান মোর্চা। তবে আন্দোলনকারী কৃষকদের একটি বড় অংশের দাবি, ‘ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। কারণ, রাজ্যে রাজ্যে ফল কী হতে পারে, সেই ধারণা পেতে শুরু করেছেন চাষিরা। বৈঠকের পরই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত ঘোষণা করা হবে।’ সারা ভারত কিষান সভা কিংবা ক্রান্তিকারী কিষান ইউনিয়নের মতো কয়েকটি সংগঠন সরাসরিই ‘ইন্ডিয়া’ জোটের প্রার্থীকে জেতানোর পক্ষে সওয়াল করে ভোট ময়দানে নেমেছে। - ফাইল চিত্র