গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
টিব্রেওয়ালের কোনও আবেদনে সাড়া দিল না প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন বিষয়টি নিয়ে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন প্রিয়াঙ্কা। তিনি বলেন, কিছু লোক সন্দেশখালিতে ঘরে ঘরে গিয়ে মহিলাদের উপর চাপ দিচ্ছে আগের অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য। প্রতিবাদে মহিলারা রাস্তায় নেমেছেন এবং রাত জেগে একসঙ্গে পাহারাও দিচ্ছেন তাঁরা। এই চাপ দেওয়ার কাজটি পুলিস করছে, না কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মীরা করছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। রাস্তায় কোনও সিসিটিভি-আলো নেই। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত শুনানির আবেদন জানান তিনি। কিন্তু বেঞ্চ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সিবিআই তদন্ত চলছে, তাই এই সংক্রান্ত আবেদন এখন সিবিআইয়ের কাছেই জানাতে হবে। আদালত আপাতত এই ব্যাপারে কোনও হস্তক্ষেপ করবে না।
এদিকে, হাইকোর্টে আপাত স্বস্তি পেলেন সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী পিয়ালি দাস ওরফে মাম্পি। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত অনুপস্থিত থাকায় এদিন মামলাটির শুনানি হয় বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। শুনানি শেষে বিচারপতি জানিয়ে দেন, শুক্রবার নির্ধারিত বেঞ্চে অর্থাৎ বিচারপতি সেনগুপ্তের বেঞ্চেই এই মামলার শুনানি হবে। তবে শুনানি না-হওয়া পর্যন্ত নিম্ন আদালতে কোনও প্রক্রিয়া করা যাবে না। অভিযোগ, জেল হেফাজতে থাকাকালীন মাম্পি দাসের বিরুদ্ধে একটি ধারা যুক্ত করার পাশাপাশি তাঁকে পুলিসি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে রাজ্য। নিম্ন আদালতে বুধবার পর্যন্ত এই আবেদন কার্যকর করা যাবে না বলে তাঁর নির্দেশে উল্লেখ করেছেন বিচারপতি সিনহা।