প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
তাঁর বিরুদ্ধে ঠিক কতগুলি মামলা দায়ের করেছে পুলিস, সেই তথ্য জানতে চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রেখা। ওইসঙ্গে কঠোর পদক্ষেপে নিষেধাজ্ঞা এবং রক্ষাকবচেরও আবেদন জানিয়েছেন তিনি। সন্দেশখালি কাণ্ডে একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর বিজেপির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়াল এবং রেখা পাত্রের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। তার প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। যদিও রেখার সন্দেহ, তাঁর বিরুদ্ধে আরও মামলা দায়ের হয়ে থাকতে পারে। তাই তাঁর বিরুদ্ধে পুলিস ঠিক কতগুলি মামলা করেছে, তা জানতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে যাতে কোনও কড়া পদক্ষেপ না করা হয়, তার আবেদন জানিয়ে রক্ষাকবচও চেয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, মাম্পি দাসকে মঙ্গলবারই সাতদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল বসিরহাট আদালত। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের অসত্য মামলা রুজু করানোর অভিযোগ জমা পড়েছিল পিয়ালির বিরুদ্ধে। বেগতিক বুঝে গ্রেপ্তারি এড়াতে আগেভাগেই বসিরহাট আদালতে জামিন চাইতে যান পিয়ালি। কিন্তু আদালত তাঁকে সাতদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়। ওই নির্দেশের বিরুদ্ধেই এদিন মামলা করার আবেদন জানান মাম্পি। তাঁকে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। দু’টি মামলারই শুনানির সম্ভাবনা আজ বৃহস্পতিবার।