‘ভোটে জিতেই পা রাখব সন্দেশখালিতে। আমি দেখতে যাব, কেমন আছেন আপনারা। ভোটের সময় সব জায়গায় তো যাওয়া সম্ভব নয়।’ মঙ্গলবার বসিরহাটের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হাজি নুরুলের সমর্থনে বসিরহাটের জনসভায় এসে এমনই ঘোষণা করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
চেনা ছবির থেকে সোমবারের ভোট ছিল অনেকটাই আলাদা। লাগামছাড়া সন্ত্রাসের লেশমাত্র ছিল না। নির্বাচন পরবর্তী হিংসার ছবিও এখনও তেমনই। হাতেগোনা দু’একটি জায়গা বাদে সেভাবে অশান্তির ঘটনা ঘটেনি মঙ্গলবার।
কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
সংবাদদাতা, রাজারহাট: ভোটের মরশুমে পেরেক পুঁতে প্রচার সামগ্রী লাগানোর কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে বহু গাছকে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষুদ্ধ পরিবেশপ্রেমীরা। রাজারহাটে নির্বিচারে এভাবে গাছের ক্ষতি করে প্রচার চালানোয় ব্যাপক ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা।
এক জুন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভা বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে। ভোটে জিততে সবকটি রাজনৈতিক দল এখানে জোরকদমে প্রচার শুরু করেছে। অভিজাত নিউটাউন শহর ঘেঁষা রাজারহাট ব্লকে ভোট প্রচারের জন্য ছোট-বড়-মাঝারি সব গাছেই প্রচার সামগ্রী লাগানো হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ব্লকের পাথরঘাটা, চাঁদপুর, জ্যাংড়া ও বিষ্ণুপুরের অসংখ্য গাছে হোর্ডিং ব্যানার, পতাকা টাঙাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। গাছের গায়ে লোহার পেরেক পুঁতে চলছে প্রচার। বাসিন্দাদের প্রশ্ন, ভোটের জন্য পেরেক ঠুকে ঠুকে গাছের কেন ক্ষতি করা হচ্ছে? বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে। রাজনৈতিক নেতারা মাঝেমধ্যে চারাগাছ বিলি করে পরিবেশ সচেতনার বার্তা পর্যন্ত দেন। আবার তারাই নির্বিচারে গাছ নষ্ট করেন? প্রশাসনের উচিত গাছ থেকে পতাকা, হোর্ডিং অবিলম্বে খুলে ফেলা। পঞ্চায়েতের এক আধিকারিক এ প্রসঙ্গে বলেন, বিষয়টি নজরে এসেছে। রাজনৈতিক কর্মীদের এ কাজ না করার জন্য সজাগ করা হচ্ছে। শেখ রাহানাতুল্লা নামে রাজারহাটের এক সমাজকর্মী বলেন, ‘দুর্ভাগ্য যে, সমাজের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাই পেরেক পুঁতে নির্বিচারে গাছের ক্ষতি করছেন।’ তিনি জানান, গাছের গায়ে থাকা পেরেকে কিছুদিন বাদে মরচে ধরে। তা থেকে গাছের শরীরে ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়। গাছ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আয়ু কমে। শিকড় যায় নড়বড়ে হয়ে। ফলে ঝড়-বৃষ্টিতে সহজেই ভেঙে পড়ে।’
এক জুন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভা বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে। ভোটে জিততে সবকটি রাজনৈতিক দল এখানে জোরকদমে প্রচার শুরু করেছে। অভিজাত নিউটাউন শহর ঘেঁষা রাজারহাট ব্লকে ভোট প্রচারের জন্য ছোট-বড়-মাঝারি সব গাছেই প্রচার সামগ্রী লাগানো হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ব্লকের পাথরঘাটা, চাঁদপুর, জ্যাংড়া ও বিষ্ণুপুরের অসংখ্য গাছে হোর্ডিং ব্যানার, পতাকা টাঙাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। গাছের গায়ে লোহার পেরেক পুঁতে চলছে প্রচার। বাসিন্দাদের প্রশ্ন, ভোটের জন্য পেরেক ঠুকে ঠুকে গাছের কেন ক্ষতি করা হচ্ছে? বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে। রাজনৈতিক নেতারা মাঝেমধ্যে চারাগাছ বিলি করে পরিবেশ সচেতনার বার্তা পর্যন্ত দেন। আবার তারাই নির্বিচারে গাছ নষ্ট করেন? প্রশাসনের উচিত গাছ থেকে পতাকা, হোর্ডিং অবিলম্বে খুলে ফেলা। পঞ্চায়েতের এক আধিকারিক এ প্রসঙ্গে বলেন, বিষয়টি নজরে এসেছে। রাজনৈতিক কর্মীদের এ কাজ না করার জন্য সজাগ করা হচ্ছে। শেখ রাহানাতুল্লা নামে রাজারহাটের এক সমাজকর্মী বলেন, ‘দুর্ভাগ্য যে, সমাজের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাই পেরেক পুঁতে নির্বিচারে গাছের ক্ষতি করছেন।’ তিনি জানান, গাছের গায়ে থাকা পেরেকে কিছুদিন বাদে মরচে ধরে। তা থেকে গাছের শরীরে ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়। গাছ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আয়ু কমে। শিকড় যায় নড়বড়ে হয়ে। ফলে ঝড়-বৃষ্টিতে সহজেই ভেঙে পড়ে।’
