কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
তবে ভোট মরশুমে এদিনের বিশেষ অভিযান নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এদিন যে সব ব্যক্তির বাড়িতে আয়করা হানা হয়েছে, সম্প্রতি তাঁদের নিয়ে সরব হয়েছিলেন হুগলির বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। ওই ব্যক্তিরা রাজ্যের শাসকদলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। এদিন যাঁদের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন সত্যরঞ্জন শীল। যাঁর স্ত্রী অরিজিতা শীল একসময় বাঁশবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন। এদিন আয়কর দপ্তরের অভিযান নিয়ে চাপানউতোর শুরু হয়েছে তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে। বিজেপি’র বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, অনিয়মের সঙ্গে আপস করা হবে না। যাঁরা মানুষের টাকা লুট করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হবে। রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী বলেন, আইন আইনের পথে চলুক, তাতে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু বেআইনি কাজের দাবি করে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দিয়ে যা করানো হচ্ছে, তা কতটা আইনি? দেশে বিচারব্যবস্থা আছে। অথচ বিজেপি অফিস থেকে যাঁকে সাধু বলা হচ্ছে, তিনি সাধু, আর যাঁকে চোর বলা হচ্ছে, তাঁর বাড়িতে চলে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।
আয়কর কর্তাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন যাঁদের বাড়িতে অভিযান হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম কমল দাস, সত্যরঞ্জন শীল, দিলপ্রীত সিং, অভিজিৎ ঘটক প্রমুখ। রাত পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে এলাকা ঘিরে রেখে আয়কর কর্তারা অভিযান চালিয়েছেন।