আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
প্লে-অফের টিকিট পাকা হয়ে গিয়েছে রাজস্থানের। কিন্তু নক-আউট পর্বে নামার আগে দলের ফর্ম অবশ্যই চিন্তায় রাখবে অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনকে। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে একটা সময় রাজস্থানের রান ছিল ৩ উইকেটে ৪২। যশস্বী (৪), সঞ্জু (১৮) ও টম কোহলার ক্যাডমোর (১৮) দ্রুত ফেরেন। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন রিয়ান পরাগ ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তাঁরা যোগ করেন ৫০ রান। অশ্বিন ২৮ রানে আউট হন। তবে ঘরের মাঠে রিয়ান মাত্র দু’রানের জন্য হাফ-সেঞ্চুরি পাননি। ৩৪ বলে তাঁর সংগ্রহ ৪৮। পরের দিকের ব্যাটসম্যানরা দাঁড়াতেই পারেননি। পাঞ্জাবের হয়ে দু’টি করে উইকেট নেন স্যাম কারান, রাহুল চাহার ও হার্শল প্যাটেল।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে দ্রুত উইকেট হারায় পাঞ্জাবও। প্রভসিমরন (৬), বেয়ারস্টো (১৪), রাইলে রোসো (২২) ভরসা জোগাতে ব্যর্থ। খাতা খুলতে পারেননি এবারের টুর্নামেন্টের নজরকাড়া শশাঙ্ক সিং। তবে সেই ধাক্কা সামলে দলকে টানেন কারান ও জিতেশ। পঞ্চম উইকেটে তাঁদের ৬৩ রানের পর্টনারশিপ পাঞ্জাবকে লড়াইয়ে ফেরায়। চাহালের বলে জিতেশ (২২) ফিরলেও, অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন অধিনায়ক কারান। তাঁকে সঙ্গ দেন আশুতোষ শর্মা (অপরাজিত ১৭)। রাজস্থানের হয়ে দু’টি করে উইকেট নেন আভেশ খান ও যুজবেন্দ্র চাহাল।