২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় টিম ইন্ডিয়া। তারপর এই ট্রফি আর ভারতে আসেনি। তবে সেই খরা কাটাতে এবার বদ্ধপরিকর রোহিত শর্মারা। আগামী ৫ জুন আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপে অভিযান শুরু ভারতের।
দেড়শোর বেশি স্ট্রাইক রেটে প্রায় সাড়ে সাতশো রান। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে ওপেন করে আইপিএলে অরেঞ্জ ক্যাপের মালিক। কিন্তু এমন গনগনে ফর্মের বিরাট কোহলিকে কি কাপযুদ্ধে ওপেন করতে দেখা যাবে? দানা বাঁধছে সংশয়।
টি-২০ বিশ্বকাপে খেলবে ২০টি দেশ। প্রত্যেক গ্রুপে রয়েছে পাঁচটি করে দল। সি গ্রুপে আছে আয়োজক ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান, পাপুয়া নিউ গিনি ও উগান্ডা। সুপার এইটে উঠবে দুটো দল। সেই লড়াই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড ও আফগানিস্তানের মধ্যে।
ঘড়ির কাঁটায় সন্ধ্যা সাতটা। রাজারহাটের সেন্টার অব এক্সেলেন্সে প্রস্তুতিতে মগ্ন স্টিমাচ ব্রিগেড। ফ্লাডলাইট সমস্যায় হঠাৎই তাল কাটল। ঘন অন্ধকারে তখন ঠায় দাঁড়িয়ে সুনীল, সাহাল, ছাংতেরা। মিনিট দশেক পর আলো জ্বললেও চেনা ছন্দ ফেরেনি।
‘দ্য লাস্ট ডান্স!’ ওয়েম্বলিতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল খেলেই ক্লাব ফুটবলে বুট জোড়া তুলে রাখবেন টনি ক্রুজ। তাই পোডিয়ামে কাপ তুলে বিদায়ের মুহূর্ত স্মরণীয় করতে মরিয়া জার্মান মিডিও। ভিনিসিয়াস জুনিয়র, বেলিংহ্যামরাও সতীর্থকে ফেরায়ওয়েল গিফট দিতে চান।
শনিবার রাতে ঐতিহ্যের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল। মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। ইউরোপ সেরার লড়াইয়ে যে মাদ্রিদের দলটি অবিসংবাদিত ফেভারিট তা বলার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
নয়াদিল্লি: আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের গলায়। তাঁর মতে, ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম আসার ফলে আইপিএলে অলরাউন্ডারের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে। প্রত্যেক দলই এখন ছয় স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান ও সমসংখ্যক বোলার নিয়ে খেলতে পছন্দ করে। তাই অলরাউন্ডারদের সুযোগ ক্রমশ কমছে।’
বুধবার গুজরাত টাইটান্সকে হারিয়ে আইপিএলে প্লে-অফের আশা জিইয়ে রেখেছে দিল্লি ক্যাপিটালস। দলের এই জয়ে ব্যাটে-বলে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন অক্ষর। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৪৩ বলে ৬৬ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন এই বাঁ হাতি অলরাউন্ডার। পাশাপাশি বল হাতে তুলে নেন এক উইকেট। এই প্রসঙ্গে অক্ষর জানান, ‘শুরুতে ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন নিয়ে কোনও কথা হয়নি। তবে টসে জেতার পরই আমায় তৈরি থাকতে বলা হয়। প্রতিপক্ষ দলে তিন স্পিনার থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে দ্রুত তিন উইকেট পড়ে যাওয়ায় চাপ কিছুটা বেড়েছিল। তার মধ্যে ঠান্ডা মাথায় ইনিংসকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই ছিল আমার ও ঋষভের পরিকল্পনা। সেই লক্ষ্যে আমরা সফল।’
বুধবার গুজরাত টাইটান্সকে হারিয়ে আইপিএলে প্লে-অফের আশা জিইয়ে রেখেছে দিল্লি ক্যাপিটালস। দলের এই জয়ে ব্যাটে-বলে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন অক্ষর। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৪৩ বলে ৬৬ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন এই বাঁ হাতি অলরাউন্ডার। পাশাপাশি বল হাতে তুলে নেন এক উইকেট। এই প্রসঙ্গে অক্ষর জানান, ‘শুরুতে ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন নিয়ে কোনও কথা হয়নি। তবে টসে জেতার পরই আমায় তৈরি থাকতে বলা হয়। প্রতিপক্ষ দলে তিন স্পিনার থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে দ্রুত তিন উইকেট পড়ে যাওয়ায় চাপ কিছুটা বেড়েছিল। তার মধ্যে ঠান্ডা মাথায় ইনিংসকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই ছিল আমার ও ঋষভের পরিকল্পনা। সেই লক্ষ্যে আমরা সফল।’
