কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
মৃতের স্ত্রী প্রতিমা হাজরা একটি গোরু বিক্রি করে দিতে চাইছিলেন। কিন্তু তাতে বাধা দিচ্ছিলেন নির্মলবাবু। ওইদিন রাতে অনেকক্ষণ ধরে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে কয়েকশো মিটার দূরে মাঠে একটি গাছে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ দেখা যায়। পুলিস গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে।
প্রতিমাদেবী বলেন, স্বামীকে বোঝাচ্ছিলাম, যেভাবে খরচ বেড়েছে তাতে বেশি গোরু পুষে লাভ নেই। কিন্তু স্বামী বলছিলেন, একটি কেন? বেচতে হলে সব গোরু বেচে দেব। এনিয়ে অশান্তি হয়। এই অভিমানে স্বামী আত্মহত্যা করবেন, তা চিন্তাও করতে পারিনি।
অসুস্থতা ও ঋণের কারণে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হলেন এক প্রৌঢ়। এমনটাই দাবি মৃতের পরিবারের। বড়ঞা থানার সাদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম অশোক রুজ(৫২)। পুলিস অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে। দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।
ওই প্রৌঢ় আগে মিষ্টির দোকানে কাজ করতেন। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তিনি সম্প্রতি কাজকর্ম করতে পারতেন না। প্রতিবেশী সহ অনেকের কাছে ঋণ নিয়েছিলেন। এনিয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। এদিন সকালে বাড়িতেই কীটনাশক খেয়ে ফেলেন। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃতের আত্মীয় অনুপ রুজ বলেন, ঋণদাতারা টাকা ফেরতের জন্য দাদাকে চাপ দিচ্ছিলেন। অসুস্থতা ও ঋণে জর্জরিত হয়েই দাদা অবসাদে আত্মহত্যা করেছেন।