কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
এদিন সকালে শান্তিনিকেতন থানার কঙ্কালীতলা পঞ্চায়েতের লায়েকবাজারে তৃণমূলের জনসভা ছিল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ, নানুরের বিধায়ক বিধানচন্দ্র মাঝি সহ তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। অভিযোগ, লায়েকবাজার ও গোয়ালপাড়া এলাকায় বেশ কিছু সিপিএম সমর্থক এদিন সকালে নিজেদের কাজে যাচ্ছিলেন। সেই সময় তাঁদের কাজে যেতে বাধা দেওয়া হয়। তৃণমূলের জনসভায় যেতে নির্দেশ দেয় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। কিন্তু তাঁরা জনসভায় যেতে রাজি না হলে তাঁদের মারধর করা হয়। তার প্রতিবাদে শান্তিনিকেতন থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান সিপিএম সমর্থকরা।
সিপিএম সমর্থক মধু দাস বলেন, সকালে বাড়ি থেকে কাজে যাব বলে বের হতেই তৃণমূলের লোকেরা পথ আটকে দাঁড়ায়। ওরা বলেন, কাজে যেতে হবে না। ওদেরসভায় যেতে হবে। আমি যাব না জানাতেই আমাকে মারধর শুরু করে। আমরা এই ঘটনার বিচার চাই।
সিপিএম নেতা বকুল ঘোড়ুই বলেন, এরা মানুষের অধিকার কেড়ে নিতে চাইছে। আসলে তৃণমূলের লক্ষ্য সবসময় ক্ষমতায় থাকা। ক্ষমতায় থাকতে পারলেই চুরি করতে পারবে। মানুষের প্রাপ্য লুট করতে পারবে। কিন্তু এই অত্যাচার মানুষ মেনে নেবে না। ভোটবাক্সে এই অপশাসনের জবাব পেয়ে যাবে তৃণমূল। তৃণমূল নেতা কাজল শেখ বলেন, এমন কোনও ঘটনা হয়েছে বলে শুনিনি। সমাজের সকল স্তরের মানুষ সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন। তাই ভয় দেখিয়ে, জোর বা অশান্তি করে আমাদের সভায় লোক নিয়ে আসতে হবে না। আমাদের সভায় এমনিতেই মানুষের ভিড় হয়। সিপিএমের পায়ের তলায় মাটি নেই। কোনও এলাকাতেই সংগঠন নেই। তাই তৃণমূলের নামে অপপ্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে।